দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গুগলের সঙ্গে একযোগে জিও (jio) নিয়ে এসেছে নতুন স্মার্টফোন। ইতিমধ্যেই এই ফোন বেশ জনপ্রিয় হয়েছে ভারতের বাজারে।
জনপ্রিয়তা পাওয়ার একটি কারণ হলো ক্রেতাদের নাগালের মধ্যেই রয়েছে এই নতুন জিও ফোনের দাম। আগামী ২ বছরে ২০ কোটি ফোন তৈরি করবে জিও। এর দাম মাত্র ৫৪ ডলার। বাংলাদেশী টাকায় এর দাম সাড়ে ৪ হাজার টাকার মতো। গত বছরের শেষের দিকে এটি লঞ্চ করা হয়।
একটি সূত্র বলেছে, জিও এর এই ফোনের সাড়ে ৪ হাজার টাকায় প্রথম লঞ্চ হলেও ধাপে ধাপে তা কমিয়ে আনা হবে। সূত্রটি দাবি করছে যে, এই ফোনের দাম কমিয়ে ৩ হাজার টাকাও করতে পারে জিও।
আসুন জেনে নি কি কি রয়েছে এই ফোনে
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়, নতুন জিও ফোনটি পুরোনো জিও ফোনেরই একটি আপগ্রেডেট ভার্সন। তবে এই ফোন সম্ভবত আগের দুটি জিও ফোনের মতো KaiOS অপারেটিং সিস্টেমে চলবে না। এই ফোন চলবে অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে।
Google এর Android অপারেটিং সিস্টেমে এই ফোনে ফোরজি এর সঙ্গে ফাইভজি পাওয়া যাবে। জিও এর এই ফোনটি অন্যান্য ফোনের মতো পকেট ফ্রেন্ডলি হলেও ফিচারের ক্ষেত্রে কোনো রকম আপোষ করেনি জিও।
উল্লেখ্য, এর আগেও দুটি জিও ফোন বাজারে ছেড়েছিলো জিও। জিও ফোন ১ বেশ সাড়াও ফেলে। প্রথাগত ফিচার ফোনকে স্মার্ট করে বেশ সাড়া ফেলেছিল এই ফোন। আবার দামও ছিল অত্যন্ত কম। অপরদিকে জিও ফোন দুই কোয়ারটি কিপ্যাডের সঙ্গে এসেছিল। একই রকম হওয়া সত্ত্বেও তখন তেমন সাড়া জাগাতে পারেনি। দাম ছিল বাংলাদেশী টাকায় সাড়ে ৩ হাজার টাকার মতো।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।