দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ করোনার লক্ষণ দেখেও অনেকেই ভয়ে হাসপাতালে টেস্টের জন্য যেতে চান না। তারা ইচ্ছে করলে এই পদ্ধতিতে ‘করোনা টেস্টের ঘরোয়া পদ্ধতি’ অনুসরণ করতে পারেন। এতে করে আপনি সাবধান হতে পারবেন।
করোনার লক্ষণ দেখেও অনেকেই ভয়ে হাসপাতালে টেস্টের জন্য যেতে চান না। তারা ইচ্ছে করলে এই পদ্ধতিতে ‘করোনা টেস্টের ঘরোয়া পদ্ধতি’ অনুসরণ করতে পারেন। এতে করে আপনি সাবধান হতে পারবেন। ঘরে অন্য সদস্যরা যাতে এই ভাইরাসে আক্রান্ত না হতে পারেন সেদিকে আপনি দৃষ্টি দিতে পারবেন। কারণ হলো বর্তমানে করোনা ভাইরাস এক মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিন সাত হাজারের বেশি মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন। মারা যাচ্ছেন গড়ে অর্ধ শতাধিক মানুষ। এভাবে চলতে থাকলে হাসপাতালগুলোতে জায়গা হবে না। তাই দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলকেই এগিয়ে আসতে হবে।
আজ যে ভিডিওটি দেওয়া হলে এই ভিডিওটি দেখে সেভাবে ব্যবস্থা নিন এবং তাহলে পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে নিরাপদে থাকতে পারবেন।
দেখুন ভিডিওটি
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।