The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কেনো প্রতিদিন পেয়ারা খাবেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমাদের দেশে পেয়ারা একটি সহজলভ্য ফল। এই ফলটি দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনই এই ফলটির রয়েছে অনেক উপকারিতা। আজ আপনাদের জানানো হবে কেনো প্রতিদিন পেয়ারা খাবেন।

কেনো প্রতিদিন পেয়ারা খাবেন 1

ভিটামিন সি, লাইকোপেন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের প্রতিটি অংশকেই সুস্থ ও সুন্দর রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রতিদিন একটি করে পেয়ারা খেলে শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে, যার প্রভাবে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে খুব একটা সময় লাগে না।

পেয়ারায় উপস্থিত অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট শরীরে প্রবেশ করা মাত্রই ক্ষতিকর জীবাণুদের মারতে শুরু করে দেয়। যে কারণে সব ধরনের সংক্রমণের আশঙ্কাও কমে যায়। সেই সঙ্গে শরীরে উপস্থিত সব ধরনের বিষাক্ত উপাদান তখন বেরিয়ে যায়।

প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন এ থাকায় নিয়মিত পেয়ারা খেলে দৃষ্টিশক্তিরও উন্নতি ঘটে। সেই সঙ্গে চোখের ছানি, ম্যাকুলার ডিজেনারেশনের মতো রোগও দূর হয়ে যায়।

সহজলভ্য এই ফল পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন সি, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থাকে এতোটাই মজবুত করে তোলে যে, ছোট-বড় কোনো ধরনের রোগই তখন ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।

পেয়ারায় উপস্থিত ভিটামিন বি৩ ও বি৬ মস্তিষ্কে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের সরবরাহ আরও বাড়িয়ে দেয়। যে কারণে স্বাভাবিকভাবেই ব্রেনের কগনেটিভ ফাংশন অর্থাৎ স্মৃতিশক্তি, বুদ্ধি ও মনোযোগের উন্নতি ঘটায়।

পেয়ারায় লাইকোপেন, কুয়েরসেটিন, ভিটামিন সি ও পলিফেনল শরীরে জমতে থাকা ক্ষতিকর টক্সিক উপাদানদের বের করে দেয়। যে কারণে ক্যান্সার সেল জন্ম নেওয়ার আশঙ্কা অনেকাংশে কমে যায়।

পেয়ারায় রয়েছে অধিকমাত্রায় ফাইবার। তাই কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রকোপ কমাতে প্রতিদিন অন্তত একটি করে পেয়ারা খান। কষ্ট একেবারে কমে যাবে।

পেয়ারায় আরও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। পেয়ারা খেলে ব্লাড সুগার বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কাও একেবারে থাকে না। তাই ডায়াবেটিক রোগীরা নিশ্চিন্তেই পেয়ারা খেতে পারেন।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali