দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কেও কি কখনও ভাবতে পারেন যে, চা-সিঙ্গাড়া বিক্রি করে কোটিপতি হওয়া যায়? কিন্তু সত্যিই তাই হয়েছে। চা-সিঙাড়ার দোকান মালিকরা আজ হয়েছেন কোটিপতি!
এক ব্যক্তি চা-সিঙাড়া বিক্রি করেন। আ চা-সিঙ্গাড়া বিক্রি দেখে বাইরে থেকে মনে হতে পারে হয়তো ওই ব্যক্তির অভাব-অনটনে চলছে তাদের সংসার। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো এক রিপোর্টে উঠে এসেছে যে, এই ধরনের খুচরো পেশায় নিয়োজিত ২৫০ জনের ব্যাংকে জমা আছে কোটি কোটি রুপি! ভারতীয় গণমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের উত্তরপ্রদেশের কানপুরে আয়কর দফতরের একটি তদন্তে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন যে, বছরের পর বছর ধরে খুচরো বিক্রির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন ওই সব কোটিপতিরা। তাদের কোনো ব্যবসায়িক নিবন্ধনও নেই। তাই তাদের আয়কর দিতেও হয় না। বছরে এক টাকাও কর দেন না এইসব খুচরা ব্যবসায়ীরা। ভারতের খাদ্য সুরক্ষা ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের কোনো সার্টিফিকেটও তাদের নেই।
এভাবে কর ফাঁকি দিয়েই নামে-বেনামে এসব খুচরা ব্যবসায়ী কোটি কোটি রুপির সম্পদ কিনেছেন বলেও ওই তদন্তে উঠে এসেছে। সাধারণত শীর্ষ ধনীদের কর ফাঁকি দেওয়ার খবর শিরোনামে চলে আসে খুব সহজেই। তবে এভাবে খুচরা ব্যবসায়ীদের কর ফাঁকি দিয়ে কোটিপতি হওয়ার নজির নেই বলেও ওই প্রতিবেদনে বলা হয়।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।