দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমান সময়ে মাথা ব্যথা আমাদের যেনো নিত্য দিনের সমস্যা। অফিসে কাজের চাপ বা সাংসারিক ঝামেলার কারণে এমনটি হয়ে থাকে। নানা কারণেই মাথা ব্যথা হতে পারে। তবে মাথা ব্যথা মুহূর্তেই দূর হতে পারে কিশমিশে!

তবে যার মাথা ব্যথা যা হয়, সেই-ই কেবল এর কষ্টটা বুঝতে পারে। গড়ে শতকরা ৬৭ জন নারীই এই কষ্টে ভোগেন। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, মাথা ব্যথার কষ্ট দূর করতে কিশমিশ খুবই উপকারী।

কিশমিশ কিভাবে খাবেন
মাথা ব্যথা হলে দিনে অন্তত তিনবার এক মুঠো করে কিশমিশ খেতে হবে। কারণ ১০০ গ্রাম শুকনো আঙুর কিংবা কিশমিশে রয়েছে ৭৫০ গ্রাম পটাশিয়াম। উচ্চ রক্তচাপের কারণে যদি মাথা ব্যথা হয়ে থাকে, সে ব্যথা কিশমিশ খুব সহজেই সারাবে।
তবে একটি জিনিস মনে রাখতে হবে। আর তা হলো কিশমিশের রং যত কালো হবে, পটাশিয়ামের মাত্রাও থাকবে ততোই বেশি। এই তথ্যটি দেওয়া হয়েছে হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের করা এক গবেষণা হতে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।