দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মালিক বড়ই সমস্যায় আছেন। কারণ তিনি কোনো মতেই মোরগের মদ খাওয়ার নেশা ছাড়াতে পারছেন না! পশু চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করার পর পরামর্শ দেন, মোরগকে ভিটামিন ট্যাবলেট খাওয়াতে হবে।
কখনও কী আপনি শুনেছেন মোরগ মদ খাচ্ছে? তাকে আগে মদ দিতে হবে, তারপর ওই মোরট দানাপানি ছোঁবে।! অবিশ্বাস্য হলেও এমনই একটি মোরগের খোঁজ পাওয়া গেছে ভারতের মহারাষ্ট্রের ভান্ডারা জেলার পিপারি গ্রামে!
ওই গ্রামের মুরগি খামারের মালিক হলেন ভাউ কাটোরে। যিনি কোনও দিন মদ ছুঁয়েও দেখেননি তাঁকেই মোরগকে মদ খাওয়াতে গিয়ে প্রতিমাসে খরচ হয় ২ হাজার টাকা! সবার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে যে, কীভাবে মদের প্রতি আসক্ত হলো এই মোরগ? তারও একটি গল্প রয়েছে। সেই গল্প সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন খোদ কাটোরে।
কাটোরে জানিয়েছেন, হঠাৎ করেই একদিন মোরগটি খাওয়া বন্ধ করে দেয়। বিষয়টি নিয়ে খুব দুশ্চিন্তায় পড়ে যান তিনি। তখন গ্রামেরই এক বাসিন্দা কাটোরেকে পরামর্শ দেন মহুয়া খাওয়ালে মোরগের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। তখন ঠিক মতো খাবারও খাবে। কাটোরে তখন খাবারের সঙ্গে কিছুটা মহুয়া মিশিয়ে দেন।
এই বিষয়ে কাটোরে বলেন, “সেই পরামর্শ যেনো সত্যিই জাদুর মতো কাজ করেছিল! মদ-সমেত খাবার খেয়ে নিয়েছিল তার মোরগটি।” তবে সেই কৌশল যে পরবর্তী সময় নেশায় পরিণত হবে সেটি কাটোরে কখনও কল্পনাও করতে পারেননি। এখন প্রতিদিনই তাকে এই মদ দিতে হয়! তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।