The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ডায়াবেটিক রোগীর চিনির বদলে গুড় কী আদতেও স্বাস্থ্যকর?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন তারা রান্নায় চিনির পরিবর্তে গুড় দিচ্ছেন। ডায়াবেটিস থাকলে খাবারে গুড় ব্যবহার করা কি আদতেও স্বাস্থ্যকর?

ডায়াবেটিক রোগীর চিনির বদলে গুড় কী আদতেও স্বাস্থ্যকর? 1

বর্তমান সময়ে বেশির ভাগ ডায়াবেটিক রোগী ভোগেন টাইপ ২ ডায়াবেটিসে। এই রোগের হাত ধরে শরীরে বাসা বাঁধে একাধিক জটিল রোগও। কায়িক পরিশ্রম কম করা, অনিয়মিত খাওয়া-দাওয়ার অভ্যাস, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের কারণে বর্তমান সময়ে খুব কম বয়সেই শরীরে বাসা বাঁধছে ডায়াবেটিসের মতো রোগ। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, জীবনযাত্রায় সামান্য পরিবর্তন আনলে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় ডায়াবেটিস। বিশেষ করে খাওয়া-দাওয়ার দিকে বাড়তি নজর দেওয়া একান্ত দরকার।

অনেকেরই ধারণা, চিনি বেশি খেলেই নাকি শরীরে ডায়াবেটিস ধরা পড়ে! তবে এমন কথা মোটেও ঠিক নয়। তবে একবার যদি কারও শরীরে এই রোগ বাসা বাঁধে তাহলে চিনি কিংবা মিষ্টিজাতীয় খাবারে রাশ টানতে হবে। একেবারেই বন্ধ করে দিতে পারলে তো খুবই ভালো। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন বলে রান্নায় চিনি খাওয়া একেবারেই বন্ধ করে দিয়েছেন, তবে চিনির কৌটের পরিবর্তে তাদের হেঁশেলে জায়গা করে নিয়েছে গুড়ের কৌটো। ডায়াবেটিস রোগীর খাবারে গুড় ব্যবহার করা কী আদৌ স্বাস্থ্যকর?

আসলে গুড় প্রাকৃতিকভাবে তৈরি এক ধরনের মিষ্টি। সাধারণত খেজুরের রস বা আখের রস জ্বাল দিয়েই এটি তৈরি করা হয়। গুড়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি উপাদান থাকে, যেমন পটাশিয়াম, আয়রণ ও ক্যালশিয়াম। তবে তার অর্থ এই নয় যে, ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য গুড় খাওয়া স্বাস্থ্যকর হবে। যদিও গুড়ে আয়রণ থাকায় এটি উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে থাকে, তার পরও ডায়াবেটিক রোগীদের এটি এড়িয়ে চলায় ভালো। ১০০ গ্রাম গুড়ে ৩৮৩ ক্যালরি, ৬৫ থেকে ৮৫ শতাংশ সুক্রোজ থাকে ও ১০ থেকে ১৫ শতাংশ ফ্রুকটোজ এবং গ্লুকোজ থাকে, যা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, গুড় খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা আরও বেড়ে যেতে পারে। অনেকেই মনে করেন যে, চিনির পরিবর্তে গুড় খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এটি মোটেও ঠিক নয়। বরং গুড়ে থাকা সুক্রোজ সুগারের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেয়। সে কারণে এটি চিনির মতোই সমান ক্ষতিকর ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য।

ডায়াবেটিক রোগীদের ডায়েটে এমন খাদ্য রাখা উচিত যার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জিআই) খুব কম থাকে। অথচ গুড়ের জিআই মাত্রা খুব বেশি থাকে। গুড় খেলেই ব্লাড সুগারের মাত্রা তাৎক্ষণিকভাবে খুব বেড়ে যায়। ডায়াবেটিক রোগীর প্রতিদিনের ডায়েটে গুড় থাকলে কিডনির সমস্যা, হার্টের সমস্যা, এমনকি শরীরের অন্যান্য অঙ্গও বিকল হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

তাই পুষ্টিবিদরা মনে করেন, যাদের শরীরে ডায়াবেটিস রোগ এখনও বাসা বাঁধেনি, তারা প্রতিদিনের ডায়েটে চিনির পরিবর্তে গুড় রাখতেই পারেন। কারণ হলো চিনির তুলনায় গুড় অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। তবে ব্যবহার করার পূর্বে গুড়টা আদৌ খাঁটি কি না, তা যাচাই করে নেওয়া দরকার। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali