দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এক হাতে ডিপ বার্ন থাকলেও মানসিকভাবে সুস্থতা অনুভব করছেন কৌতুক অভিনেতা আবু হেনা রনি। সম্প্রতি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। রনি বলেছেন, আমার মানসিক শক্তি বলছে আমি আগের জীবনে ফিরে এসেছি।
আবু হেনা রনি বলেন, “আমার মানসিক শক্তি বলছে আমি যেনো আগের জীবনে ফিরে এসেছি। দুর্ঘটনার ওই মুহূর্তে আমার মনে হচ্ছিল যে, আমি ব্যথায় বোধহয় মারা যাবো বা মারা গেলেই ভালো। ওই কষ্টটা আসলে নেওয়ার মতো না। যাদের না পুড়েছে তারা এই ফিল কখনও বুঝতেই পারবে না পোড়ার কষ্টটা কতোটুকু।”
রনি আরও বলেন, “আমি ওই সময় যদি চলেও যেতাম কিংবা আমার হাত বাদ যেতো তবুও আমার মনে হতো আমি বোধহয় শান্তি পেতাম। কষ্টটা এরকমই ছিল। সেই জায়গা থেকে এখন ভালো আছি। সেই ভালো লাগা আসলে আমার ভেতরটাই জানে কেমন লাগছে।”
উল্লেখ্য, গত ১৬ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। রনির শ্বাসনালি পুড়ে যায়। তারপর থেকেই শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তার চিকিৎসা চলছে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।