দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বেশ কয়েকটি খাবার রয়েছে, যেগুলো আমের সঙ্গে খেলে বিপদও হতে পারে। আজ জেনে নিন কোন খাবারগুলো আমের সঙ্গে ভুলেও খাওয়া যাবে না।
অনেকেরই অপ্রিয় গরমকাল। তবে আমের মৌসুম বলে গ্রীষ্মের অস্বস্তিও কিন্তু মেনে নিতে রাজি আছেন অনেকেই। আমের সঙ্গে প্রাণের টান রয়েছে যাদের, সারা বছর অপেক্ষা করেন এই মৌসুমের জন্য। সকাল, দুপুরে এমনকি রাতেও আম খান অনেকেই। আম খেলে ভালো থাকে মন ও শরীর। তবে কয়েকটি খাবার রয়েছে, যেগুলো আমের সঙ্গে খেলে বিপদও হতে পারে।
অনেকেই চিড়ে, দই, আম, কলা একসঙ্গে মেখে খেতে পছন্দ করেন। খেতে কিন্তু ভালোই লাগে। তবে পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, আমের সঙ্গে দইয়ের একেবারেই সদ্ভাব নেই, দু’টি খাবার একসঙ্গে গলাঃধকরণ করলে লাভের চেয়ে ক্ষতির আশঙ্কাও বেশি। এমনকি আম খাওয়ার পরেও দই খেতে বারণ করা হয়ে থাকে। এতে পেটের সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
করলা
গরমে অনেকেরই পাতে থাকে উচ্ছে ভাজা বা উচ্ছে ডাল থাকেই। আবার খাবার শেষে পাতে থাকে আম। আমের সঙ্গে উচ্ছের এই যুগলবন্দি শরীরের জন্য মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে। বমি, মাথাঘোরা ছাড়াও পেট খারাপের আশঙ্কা একেবারেই ঝেড়ে ফেলা যায় না।
তেল-মশলাদার খাবার
অনেকের গরমে দুপুরে জমিয়ে ভূরিভোজের পর একটু আম না খেলেই যেনো চলে না। তবে তেল-মশলাদার খাবারের সঙ্গে আম খেলে হিতে বিপরীতও হতে পারে। আমে থাকা অ্যাসিড মশলার সঙ্গে বিক্রিয়ায় হজমের গোলমালও সৃষ্টি করতে পারে।
কোমল পানীয়
আম খাওয়ার পর ভুলেও ঠাণ্ডা নরম বা কোমল পানীয় খাবেন না। কারণ আম ও এই ধরনের পানীয় দু’টোতেই চিনির পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। যে কারণে এই দু’টি জিনিস একসঙ্গে খেলে হঠাৎ শর্করার পরিমাণ বেড়ে যেতেই পারে।
পানি
ফল খেয়ে জল খেতে নেই- এই প্রবাদটি সবার জানা। আম খেয়ে পানি খাওয়া আরও মারাত্মক হতে পারে। আম খাওয়ার পরে ঢক ঢক করে পানি খেলেই তার ফল টের পাবেন কিছুক্ষণের মধ্যেই। বুকজ্বালা, বদহজমের পাশাপাশি পেটের নানা গোলমালও হতে পারে। আম খাওয়ার অন্তত আধা ঘণ্টা পরে পানি খেতে পারেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।