The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

আফরান নিশো নিজ এলাকায় সিনেমা হল নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নিশো অভিনীত প্রথম ‘সুড়ঙ্গ’ ছবিটি ভূঞাপুর স্বাধীনতা কমপ্লেক্সে অস্থায়ী হল নির্মাণ করে ভক্তদের দেখার আয়োজন করে স্থানীয় কয়েকজন যুবক। সেখানে এক সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে গিয়ে নিজ এলাকায় সিনেমা হল নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন নিশো।

আফরান নিশো নিজ এলাকায় সিনেমা হল নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন 1

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে নিজ জন্মভূমিতে জনপ্রিয় অভিনেতা আফরান নিশোকে সংবর্ধনাও দেওয়া হয়।আয়োজকদের আমন্ত্রণে নিশো তার ছবির পুরো টিম নিয়ে ১২ জুলাই রাতে ভূঞাপুরে যান। এই সময় ‘সুড়ঙ্গ’ ছবির নায়িকা তমা মির্জা, পরিচালক রায়হান রাফীসহ টিমের অন্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।

এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুদুল হক মাসুদ। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সাহিনুল ইসলাম তরফদার বাদল, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম বাবু, জেলা পরিষদ সদস্য খায়রুজ্জামান তালুকদার বাবলু প্রমুখ।

এর পূর্বে ভূঞাপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সংবর্ধনা এবং ‘সুড়ঙ্গ’ ছবি দেখানোর আয়োজন করা হয়। এই সময় মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় নিশোর আগমনের খবর শুনে। গত কোরবানী ঈদের দিন থেকে শুরু হয় আফরান নিশো অভিনীত ছায়াছবি ‘সুড়ঙ্গ’ অস্থায়ী হলে চালানো।

অভিনেতা আফরান নিশো তার বক্তব্যে বলেন, জন্মভূমির শেকড়টা আমি ভুলতে চাই না কখনও। টাঙ্গাইলে আসলেই আমার ভাষা টাঙ্গাইলের মতোই হয়ে যায়। এছাড়াও আমার কাজের মধ্যেও সব সময় এই ভাষাটা দেওয়ার চেষ্টা করি। সুড়ঙ্গ সিনেমাটিতে মাসুদের যে চরিত্রের গেটআপ, সেটা অনেকটা আমার বাবার মতোই। এটা কাওকে বলায় হয়নি। আমার বাবাকে মাথায় রেখে- তিনি দেখতেও ছিলেন অনেকটা ওইরকম। আমার মা বলেছেন, তোমাকে দেখতে একদম তোমার বাবার মতোই লাগতেছে।

আফরান নিশো আরও বলেন, যেহেতু ভূঞাপুর আমার জন্মস্থান। সবসময় আমি এখানে আসতাম। মাঝে-মধ্যে গভীর রাতে বাবার কথা মনে হলে গাড়ি চালিয়ে গ্রামে গিয়ে বাবার কবর জিয়ারত করে আবার চলে যাই। তবে কাওকে তা বলি না।

নিশো বলেন, ভূঞাপুরে একসময় দুটি সিনেমা ছিল। বর্তমানে একটিও নেই। তারপরও আমার জন্মস্থানে আমার ভক্তরা অস্থায়ী সিনেমা হল বানিয়ে সিনেমা দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন, সেজন্য আমি সারা জীবন কৃতজ্ঞ থাকবো। কোথাও আগে শুনিনি যে, এভাবে অস্থায়ী সিনেমা হল তৈরি করা হয়েছে। অথচ আমার এলাকাবাসী আমার জন্য করেছে। আজকে বড় পর্দায় কাজ করছি তবে আজকে আমার বাবা থাকলে অন্যরকম হতো। সে যে কতো খুশিই হতো।

নিশো আরও বলেন, ভূঞাপুরে সিনেমা হল নির্মাণের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে। সেজন্য যেখানে যেখানে যাওয়া দরকার যাবো। সিনেমা হল আমরা বানাইয়াই ছাড়বো।

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali