The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ঘাড়ের যন্ত্রণা কমাতে যে যোগাসন উপকারে আসবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মাঝে-মধ্যেই ঘাড়ে যন্ত্রণা দেখা দেয়। আর একবার ব্যাথা শুরু হলে সেই ব্যথা দীর্ঘদিন থেকেই যেতে পারে। এই ক্ষেত্রে নিয়মিত যোগাসন অভ্যাস করলে এই যন্ত্রণার হাত থেকে রেহাই পেতে পারেন।

ঘাড়ের যন্ত্রণা কমাতে যে যোগাসন উপকারে আসবে 1

মোবাইলে ঘাড় গুঁজে থাকা হোক, পড়াশোনাই হোক বা অফিসে ল্যাপটপের সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টার কাজ- কম বয়সিই হোক বা বয়স্কই হোক, অনেকেই ঘাড়ের ব্যথায় ভুগছেন সাম্প্রতিক সময়। ঘাড়, পিঠ কিংবা কোমরের ব্যথার মূলেই রয়েছে নিয়মিত শরীরচর্চার অভাব বা এক জায়গায় দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা। ভুল ভঙ্গিতে বসে টিভি কিংবা কম্পিউটারের পর্দার দিকে তাকিয়ে থাকার কারণেও বাড়তে পারে ঘাড়ে ব্যথা। ভারি জিনিস তোলার সময়ও অসাবধনাতাবশত অনেক সময় ঘাড়ে লেগে যেতে পারে। ব্যথা হলে প্রাথমিকভাবে অগ্রাহ্য করলেও পরে ভোগান্তির মাত্রা আরও বাড়তে পারে। ঘাড়ে এক বার যন্ত্রণা শুরু হলে সেই ব্যথা দীর্ঘদিন থেকেই যেতে পারে। এই ক্ষেত্রে নিয়মিত যোগাসন অভ্যাস করলেই যন্ত্রণার হাত থেকে রেহাই পেতে পারেন। আজ জেনে নিন কোন কোন আসনে হবে কাজ।

বালাসন

প্রথমেই হাঁটু মুড়ে গোড়ালির উপর বসুন। এখন সামনের দিকে ঝুঁকে যান। এমনভাবে সামনের দিকে ঝুঁকতে হবে, যাতে করে বুক গিয়ে উরুতে ঠেকে। এবার মাথা মেঝেতে রাখুন। হাত দুটো ঠিক সামনের দিকে প্রসারিত করে রাখুন। ঘাড় এবং পিঠের ব্যথা কমাতেও এই আসনের জুড়ি মেলা ভার।

মৎস্যাসন

ঘরের ম্যাটের উপরে টানটান হয়ে শুয়ে দু’পা একসঙ্গে ঠেকিয়ে রাখুন। দুই হাত দুইপাশে টানটান করে রাখতে হবে। শ্বাস-প্রশ্বাস রাখতে হবে স্বাভাবিক। এখন ধীরে ধীরে ধনুকের মতো করে বেঁকিয়ে ফেলুন আপনার পিঠ। সেইসঙ্গে কাঁধও উঠে আসবে। শরীরের ভার হাতের কনুইয়ের পাশাপাশি থাকবে মাথা এবং নিতম্বে। আর বুক উপরের দিকে উঠে থাকবে। সবটা ঠিকমতো করলে অনেকটা মাছের মতোই দেখাবে। এই ভঙ্গিতে মিনিট খানেক থাকতে পারলে খুবই ভালো। ঘাড়ের ব্যথা কমবে নিয়মিত এই যোগাসন অভ্যাস করতে পারলে।

ধনুরাসন

পেট উপুড় করে তারপর শুয়ে পড়ুন। এরপর হাঁটু ভাঁজ করে পায়ের পাতা যতোটা সম্ভব পিঠের উপর নিয়ে আসুন। এখন হাত দুটো পিছনে নিয়ে গিয়ে গোড়ালির উপর শক্ত করে চেপে ধরুন। চেষ্টা করুন পা দু’টো মাথার কাছাকাছি নিয়ে আসার জন্য। এই ভঙ্গিতে মেঝে থেকে বুক হাঁটু এবং উরু উঠে আসবে। তলপেট এবং পেট মেঝেতে রেখে উপরের দিকে তাকান। এই ভঙ্গিতে স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস চালিয়ে অন্তত ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ড থাকুন। এরপর পূর্বের ভঙ্গিতে ফিরে যান। এই আসনটি বার তিনেক করতে পারেন। ঘাড়ের যন্ত্রণা কমাতে এই যোগাসনটি নিয়ম করে অভ্যাস করলে উপকার পাবেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali