The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

নিজ ভূমিতেও গাজাবাসীরা উদ্বাস্তু! এই আবাসভূমি এক সময় মুসলমানদেরই ছিলো- ইতিহাস আসলে কী বলে?

নির্বিকার মানবাধিকারের ধুলি তোলা বিশ্বের মোড়লরা

এম. এইচ. সোহেল ॥ গাজায় মুসলিমদের উপর বর্বরোচিত হামলা চালানো হচ্ছে। পশ্চিমারা হামাসকে দায়ি করছেন। কিন্তু প্রকৃত দায়ি হলো ইসরাইল। আজ নিজ ভূমিতেও গাজাবাসীরা উদ্বাস্তু হয়ে জীবন যাপন করছেন! যাকে বলে ভাগ্যের নির্মম এক পরিহাস। অথচ এই আবাসভূমি এক সময় মুসলমানদেরই ছিলো।

নিজ ভূমিতেও গাজাবাসীরা উদ্বাস্তু! এই আবাসভূমি এক সময় মুসলমানদেরই ছিলো- ইতিহাস আসলে কী বলে? 1

গাজায় অবরুদ্ধ করে নারী শিশুসহ সাধারণ মানুষ আজ এক অমানবিক জীবন যাপন করছেন। প্রতিনিয়ত ইসরাইলের বোমা বর্ষণে জীবন দিচ্ছেন এই সব মানুষ। অথচ পুরো বিশ্ব নির্বিকার দেখে যাচ্ছে ইহুদী রাষ্ট্র ইসরাইলের এইসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। অথচ এইসব রাষ্ট্র মানবাধিকারের কথা বলে। এইসব রাষ্ট্র নিজেদের নিয়ে বড়াই করে। আজ কোথায় আছে মানবিকতা? কোথায়? খাদ্য, পানি, বিদ্যুৎ বন্ধ করে দিয়ে নির্বিচারে সাধারণ মানুষের উপর বোমা বর্ষণ করা হচ্ছে। অথচ বিশ্বের মোড়ল রাষ্ট্রগুলো সেই ইসরাইলী সন্ত্রাসীদের পাশে থেকে তামাশা দেখছে! ধিক্কার জানাই ওইসব রাষ্ট্রকে যারা মানবাধিকারের কথা বলে মোড়লীপনা করে।

ইসলামের প্রথম দিকে মুসলমানদেরও কেবলাও ছিল এই জেরুজালেম, অর্থাৎ আলআকসা মসজিদ। পরে আল্লাহর নির্দেশেই কেবলা পরিবর্তন হয় মক্কার দিকে। পৃথিবীর তিনটি মসজিদ মুসলমানদের জন্য ফজিলতপূর্ণ। প্রথমটি মক্কা শরীফ, দ্বিতীয়টি মসজিদুল নববী এবং তৃতীয়টি হলো আলআকসা। এই তিনটি মসজিদে নামাজ আদায়ে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়। এই তিনটি বাদে পৃথিবীর অন্য মসজিদগুলো নামাজ আদায় করলে একই সওয়াব পাওয়া যায়। অথচ এই মসজিদটিও ইসরাইলরা সেনাবাহিনী দিয়ে ঘিরে রাখে নামাজ আদায় করতে দেয় না।

হামাস কারা?

গাজার দখলদারকারী সশস্ত্র জিহাদি গোষ্ঠী হামাস হলো সবচেয়ে শক্তিশালী সশস্ত্র গ্রুপ। হামাস মূলত সুন্নি যোদ্ধা গোষ্ঠী। এক সময় তাদের সমর্থক ছিল মিশরের ইখওয়ান। পরে ইখওয়ান কিংবা ব্রাদারহুড থেকে আদর্শিক কারণে পৃথক হয়ে যায়। তারপর রয়েছে লেবানন কেন্দ্রীক ইরান সমর্থক হিজবুল্লাহ গ্রুপ।

এখন একাই লড়াই করছে হামাস। তাদের নিয়ন্ত্রিত গাজা এলাকা থেকেই। এদের সমর্থন করে আফগানিস্তান, ইরান, কাতার ও পরোক্ষভাবে তুরস্ক। বিরোধিতায় ছিলো সৌদি আরব, কুয়েত, আমিরাত মিশর ও জর্ডন। তবে এবারের যুদ্ধ শুরু পর সৌদি আরবও এগিয়ে এসেছে অনেকটা। তবে হামাসের এই লড়াইটা মোটেও ধর্মীয় নয় বা শুধুমাত্র আল আকসা মসজিদ নিয়েও নয়। বিষয়টি পুরোপুরিই রাজনৈতিক। ফিলিস্তিনে একটা আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্রের অধিকার নিয়ে চলছে এই লড়াই।

আমেরিকা এক পর্যায়ে একটা স্বাধীন ফিলিস্তিন কিংবা Two states theory মেনে নিলেও ইসরায়েল লবী ও চাপের মুখে সেখান থেকে সরে আসে। এখন ইসরাইল নিজেদের এতো শক্তিশালী মনে করে যে, তারা আমেরিকাকেও থোড়াই কেয়ার করে। কারণ ইহুদির টাকা ছাড়া এখন কেও আমেরিকার প্রেসিডেন্ট কিংবা সিনেটরও হতে পারে না! সুতরাং সবাই তাদের দাসানুদাসের মতোই। সুতরাং সমস্যার রাজনৈতিক সমাধান না হওয়া পর্যন্ত জেরুজালেম কিংবা আল আকসা মসজিদ মুক্ত হওয়ার কোনোই সম্ভাবনা নেই।

প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলে পশ্চিম তীর জেরুজালেম তখন আপনা আপনিই মুসলমানদের অধিকারে চলে আসবে। তবে বর্তমান ইসরায়েল সরকার এর কিছুই মানছে না। কারণ হলো তারা ‘জোর যার মুলুক তার’ নীতিতেই বিশ্বাসী। তারা যখন খুশি তখন জেরুজালেমে প্রবেশ করে। আলআকসা মসজিদ ঘিরে রাখে। এমন কি পাখির মতো ফিলিস্তিদের হত্যা করে। যাকে এক কথায় বলা যায় নিজেদের ‘রাম রাজত্ব’ কায়েম করেছে ইসরাইল নামের ওই ‘অসভ্য সন্ত্রাসী’ রাষ্ট্র।

ফিলিস্তিনের ইতিহাস সম্পর্কে বলতে গেলে অনেক কথায় বলতে হয়। ইহুদীরা এক সময় উদ্বাস্তু হিসেবেই এই দেশটিতে (ফিলিস্তিনে) এসেছিলো। মুসলমানরা তাদের পাশে দাঁড়িয়েছিলো। কারণ ইসলাম ধর্মে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে অসহায়দের পাশে দাঁড়ানোর কথা বলা হয়েছে। আর ইসলামের অনুসারীরা সেই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। ওই সময়ও তাই করা হয়েছিলো। মুসলিম অধ্যুষিত একটি রাষ্ট্র হওয়া সত্বেও ওই সময় ইহুদীদের সাহায্য করেছিলো। কিন্তু তারা পুরো ভূমি দখল করে আধিপত্য বিস্তার করে!

নিজ ভূমিতেও গাজাবাসীরা উদ্বাস্তু! এই আবাসভূমি এক সময় মুসলমানদেরই ছিলো- ইতিহাস আসলে কী বলে? 2

ইতিহাস আসলে কী বলে?

১৯৩৬ সালে বিদ্রোহ পরবর্তী নির্বাসনের পর হতে ফিলিস্তিনে ইহুদীদের কোন ক্ষমতা তো ছিলোই না; উল্লেখযোগ্য কোন উপস্থিতিও ছিল না তাদের। মূলত খৃষ্টানরাই দাপিয়ে বেড়িযেছে সর্বত্র।

৬০৩ থেকে ৬২৫ হিজরি -এর ভেতরে কয়েক বছরের জন্য ইরানের বাদশা খসরুর আমলে ইরানী পারসিক মুর্তিপুজারীরা ফিলিস্তিন এলাকা দখল করে নেয়। বাদশা হিরাক্লিয়াসের নেতৃত্বে এই এলাকা রোমকরা আবারও ফেরত পায়।

অবেশেষে ৬৩৭ হিজরী সালে আমর ইবনূল আস -এর নেতৃত্বে মুসলমানরা ফিলিস্তিন বিজয় করেন। ১১ শতাব্দি পর্যন্ত ফিলিস্তিন মুসলমান শাসকদের অধীনেই থাকে। ১০৯৯ সালে ইউরোপের খৃষ্টান ক্রুসেডাররা এটি দখল করার পর সুলতান সালাহ উদ্দিন আইয়ূবী ১১৮৭ সালে জেরুজালেমসহ পূর্ণ ফিলিস্তিন পুনর্দখল করে নেন।

তারপর ১২২৯ সালে খৃষ্টান রাজা ফ্রেডরিখ মাত্র ৫০০ সৈন্য নিয়ে ভিতু মুসলিম রাজা আলকামেল থেকে সন্ধির ভিত্তিতে কিছু শর্ত দিয়ে জেরুজালেমসহ ফিলিস্তিনের কয়েকটি শহর দখল করে নেন। মাত্র ১০ বছর তাদের সেই দখল বজায় থাকে। ১০ বছর পর জর্দানের বাদশা নাসের দাউদ খাওয়ারযামীদের নিয়ে ১২৩৯/৪০ সালে শহরগুলো পুনর্দখল করে নেন। ১২৪৩ সালে দামেশকের বাদশা সালেহ ইসমাইলের গাদ্দারীর কারণে জেরুজালেমসহ বেশ কিছু শহর আবারও খৃষ্টানদের দখলে চলে যায়। এরপর নাজমুাদ্দিন আইয়ূব খাওয়ারযামিদের সহায়তাতেই মাত্র এক বছরের মাথায় শহরগুলো আবারও মুসলমানদের কব্জায় ফিরিয়ে আনেন। ১৯১৭ সালে বৃটিশরা উসমানী খেলাফতের কাছ থেকে ফিলিস্তিন দখল করার আগ পর্যন্ত এই দেশ মুসলমানদের হাতেই বহাল ছিল।

পিছনে আমরা ইতিহাসের যে বিবরণ দিলাম এতে কয়েকটি বিষয় বিশেষভাবে লক্ষণীয় যে-

# ইহুদীরা ফিলিস্তিনের আদি বাসিন্দা নয়; সূচনা হতেই তারা এই এলাকার আগন্তুক। আদি বাসিন্দা হলো কেনানীগণ। বর্তমান ফিলিস্তিনের অধিবাসীরা (মুসলিম হোক কিংবা খৃষ্টানই হোক) কেনানী বংশেরই লোক। এর বাইরে রয়েছে মুসলিম মুহাজিরদের ক্ষুদ্র একটা অংশ ও সামান্য পরিমাণ মুহাজির খৃষ্টান।

# দাউদ এবং সুলাইমান আ. এর সামান্য সময়ের রাজত্বকাল ছাড়া অন্য কোন সময় ফিলিস্তিনে ইহুদী পূর্ণ স্বাধীন রাজ্যই পায়নি। জেরুজালেম কেন্দ্রীক স্বল্প পরিসরে খণ্ডকালীন কিছু সময়ের জন্য স্বায়ত্তশাসন পেয়েছে মাত্র।

# পূর্ণ ফিলিস্তিনে কখনই তাদের বসতি ছিল না। তাদের বসতি ছিল খুব সামান্য এলাকাজুড়ে।

# ইহুদিরা ফিলিস্তিনে বসবাসকালীন সর্বদা অনাচার অপতৎপরতা এবং বিভিন্ন ধরণের ষড়যন্ত্রেও লিপ্ত ছিল। বহির্শক্তি দ্বারা আক্রান্ত হয়ে বারবার এখান থেকে উচ্ছেদও হয়েছে। এক পর্যোয়ে তাদের ফিলিস্তিনে আগমনের পথও পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় ও প্রায় ২ হাজার বছর যাবত তারা ফিলিস্তিন থেকে উচ্ছেদ হয়ে এই এলাকার আশা ত্যাগ করে পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে। ফিলিস্তিনও তাদেরকে ভুলে যায়। অল্পসংখ্যক খৃষ্টান এবং মুসলিম মুহাজিরদের বাদ দিলে এখানে মূল অধিবাসীরাই বসবাস করতে থাকে। আর তারাই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।

# সুতরাং, ফিলিস্তিনের ভূমিতে ইহুদীদের ঐতিহাসিক দাবি একটি হাস্যকর বক্তব্য ছাড়া কিছুই নয়।

নিজ ভূমিতেও গাজাবাসীরা উদ্বাস্তু! এই আবাসভূমি এক সময় মুসলমানদেরই ছিলো- ইতিহাস আসলে কী বলে? 3

পরিকল্পিত ইহুদী রাষ্ট্রের গোড়া পত্তন এবং ফিলিস্তিনে ইহুদীদের আগমন

ফিলিস্তিনের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার মাধ্যমে সুইস প্রণালী, রেড সী, এলাকায় নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা, মিশরসহ তার অধিকৃত আরব রাষ্ট্রগুলোর স্বাধীনতা আন্দোলনকে নস্যাৎ করে দেওয়া। তার সাম্রাজ্যবাদী স্বার্থগুলোকে বাস্তবায়ন করার জন্যই পূর্ব-পশ্চিমের যোগাযোগের পথকে আরও নিরাপদ রাখা। আর ইহুদিদের মাধ্যমে আরবদেরকে শায়েস্তা করা। সবচেয়ে বড় কথা হলো ইহুদীদেরকে নিরাপদে অন্য কোনো রাষ্ট্রে বের করে দিয়ে ইউরোপকে ইহুদী মুক্ত করে তাদের অপতৎপরতা এবং ষড়যন্ত্র থেকে রক্ষা পাওয়াসহ অনেকগুলো উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্যই রাশিয়া ইউরোপ এবং আমেরিকার সহায়তায় বৃটিশ সাম্রাজ্য স্বাধীন ফিলিস্তিনে পরিকল্পিতভাবেই একটি ইহুদী কলোনী গড়ে তোলে।

অপরদিকে ফিলিস্তিনের প্রতি অনেক পূর্ব থেকেই ইহুদীদের লুলোপ দৃষ্টি ছিল। জায়নবাদী আন্দোলন শুরু হওয়ার পর তা আরও গতি লাভ করে।

এইসব মিলিয়ে ইহুদীরা বহু আগে থেকেই ইউরোপ এবং বৃটেনের ছত্র ছায়ায় দলে দলে ফিলিস্তিনে এসে বসতি গড়তে শুরু করে। তবে লক্ষ্যণীয়ভাবে তারা আসতে থাকে ১৮৮২ থেকে ১৯০৩ইং -এর মধ্যবর্তী সময়। এই সময় ২৮ হাজার ইহুদী ফিলিস্তিনে আসে। এই ২০ বছর সময়ের ভিতরে তারা অন্তত ২২টি বসতি গড়তে সক্ষম হয়। তারপর ১৯০৪ হতে ১৯১৪ইং পর্যন্ত সময়ের মধ্যে এদের সংখ্যা গিয়ে পৌঁছায় ৪০ হাজারের বেশি। এই সময় তারা ৫৯টি বসতি গড়ে তোলে।

১৯১৪ইং সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ইংরেজ সরকারের ইহুদি কর্মকর্তা হারবার্ট সামুয়েল বৃটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের কাছে আবেদন জানায়, যেনো বৃটেন এবং আমেরিকার সহায়তা নিয়ে ফিলিস্তিনে একটি ইহুদী রাষ্ট্র গঠন করা হয়। ১৯১৬ ইং এর শেষের দিকে জিওনিস্ট অর্গানাইজেশন (Zionist Organization)- এর পক্ষ হতে ইসরাইল রাষ্ট্র গঠন করার জন্য বৃটিশ সরকারের কাছে আবেদন জানিয়ে পত্র পাঠানো হয়। যার পরিপ্রেক্ষিতে আর্থার বেলফোর ইহুদী রাষ্ট্র গঠনের বিষয়ে বৃটেনের সম্মতির কথা জানিয়ে তার বিখ্যাত ঘোষণা দেন।

তারপর থেকে হিজরতকারীদের সংখ্যা দিন দিন প্রচণ্ডহারেই বাড়তে থাকে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধত্তোর সময় ৫৫ হাজার, ১৯২৫ সালে ১ লক্ষ ৮হাজার, ১৯৩৫ সালে ৩ লক্ষ, ১৯৪৮ সালে সাড়ে ৬ লক্ষতে গিয়ে উপনীত হয়।

নিজ ভূমিতেও গাজাবাসীরা উদ্বাস্তু! এই আবাসভূমি এক সময় মুসলমানদেরই ছিলো- ইতিহাস আসলে কী বলে? 4

তারপর ১৯৪৭ সালের ২৯ নভেম্বর অত্যন্ত নির্মমভাবে তৎকালীন জাতিসংঘ ফিলিস্তিন ভূমিকে ইহুদি এবং ফিলিস্তিনীদের মাঝে ভাগ করে মধ্যপ্রাচ্যের ভূমিতে স্বীকৃতভাবে একটি ইহুদি বিষফোঁড়ার জন্ম দেন। এতে তারা পূর্ণ ফিলিস্তিন থেকে ইহুদীদের জন্য বরাদ্দ দেয় ৭৮ভাগ ভূমি ও ফিলিস্তিনীদের জন্য গাজা এবং পশ্চিম তীর এলাকার সাকুল্যে ২২ভাগ ভূমি দেওয়া হয়।

১৯১৭ সাল হতে ফিলিস্তিন বৃটিশদের ম্যান্ডেটেই ছিল। ১৯৪৮ সালের ১৪ মে বৃটিশ সরকার তখন ফিলিস্তিনের ম্যান্ডেট ছেড়ে দেয়। ম্যান্ডেট ছেড়ে দেওয়ার আগের দিন ইহুদী নেতারা সার্বভৌম ইহুদি রাষ্ট্রের ঘোষণাও দেয়। সেই সময় তাদের জনসংখ্যা ছিল ৮,০৬০০০। তারপর থেকে ইহুদীরা পূর্বের চেয়েও হিংস্র হয়ে ওঠে। তৎকালীন জাতি সংঘের করে দেওয়া সেই ভাগও মানেনি তারা। জোর পূ্র্বক ফিলিস্তিনীদের অংশ থেকেও বিপুল পরিমাণ ভূমি দখল করে নেয় এবং সেখানে বসতি গড়ে তোলে। যে কারণে দেখা যায় যে, ১৯৪৮ হতে ১৯৫৩ সালের মধ্যে ৩৭০টি নতুন বসতি গড়ে তোলে ও ১৯৪৮ থেকে ১৯৬৭ সালের মধ্যে চারশোটিরও বেশি ফিলিস্তিনি গ্রাম থেকে ফিলিস্তিনীদেরকে তাড়িয়ে দিয়ে তারপর ইহুদী বসতিতে রূপান্তর করে। তারপর থেকে ধারাবাহিকভাবে পৃথিবীর বিভিন্ন এলাকা থেকে খুঁজে খঁজে ইহুদীদেরকে এনে ইসরাইলে জড়ো করা হয়। ২০১৫ সালের এক হিসাব অনুযায়ী জানা যায়, গাজা ও পশ্চিম তীরের অধিকৃত এলাকা ছাড়া বর্তমান ইসরাইলের মোট জনসংখ্যা হলো- ৮৩,৪৫০০০. এর মধ্যে এবং ইহদীরা ৬২,৫১০০০ (৭৪.৯ পার্সেন্ট) ও আরবদের সংখ্যা ১৭,৩০০০০ (২০.৭ পার্সেন্ট প্রায়) বাকি হলো অন্যান্য।

তথ্যসূত্র:
১. তারীখু ফিলিস্তিন আলমুসাওয়ার। লেখক: তারিক আস সুওয়াইদান।
২. ফিলিস্তিনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস। লেখক: গাস্সান মাহমুদ উশাহ, গাজা ইসলামিক ইসলামিক ইউনিভার্সিটির বিভাগীয় প্রধান।
৩. আলইখওয়ান উইকিপিডিয়া।
৪. কাসাসুল কুরআন। হিফজুর রহমান সিওহারবী রহ.–সহ আরবী নেইট সাইট হতে প্রাপ্ত।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali