The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কোন পানীয়ে চুমুক দিলে রোগা হওয়া সহজ হবে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নানা পার্বনে অনেকের ওজনও বেড়ে যায় খানিকটা। সময় মতো রাশ টেনে না ধরলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা তখন কঠিন হয়ে যায়। তবে দ্রুত ফিট হতে ও বাড়তি ওজন ঝরাতে ভরসা রাখতে পারেন কিছু ডিটক্স পানীয়তে।

কোন পানীয়ে চুমুক দিলে রোগা হওয়া সহজ হবে? 1

উৎসব মানেই ভূরিভোজ, দেদার বাইরের খাওয়া। বাঙালির উৎসব উদ্‌যাপন মানে পেটপুরে খাওয়া-দাওয়া। উৎসবের স্রোতে গা ভাসিয়ে নিয়ম মানার কথা মাথায় থাকে না বেশির ভাগ মানুষের। যে কারণে শরীরের অবস্থা স্বাভাবিকভাবেই বেহাল দশা হয়। ওজনও বেড়ে যায় খানিকটা। সময় মতো রাশ টেনে না ধরলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা দুষ্কর হয়ে পড়ে। তবে দ্রুত ফিট হতে এবং বাড়তি ওজন ঝরাতে ভরসা রাখতে পারে কিছু ডিটক্স পানীয়ের উপর।

ফলের ডিটক্স

কমলালেবু, পাতিলেবু, শসা, আদা কুচি ও পুদিনা পাতা- এই উপকরণগুলো দিয়ে তৈরি হবে ডিটক্স পানীয়। কাচের বোতলে পানি নিয়ে সব উপকরণগুলো দিয়ে দিন। এরপর সারারাত ফ্রিজে রাখুন। এই রকম ২টি বোতলে ডিটক্স ওয়াটার তৈরি করে সারাদিন একটু একটু করে চুমুক দিন। আপনি চাইলে আপেল, তরমুজ, আঙুর বা যে কোনও মৌসুমি ফলও দিতে পারেন।

জিরার ডিটক্স

বিপাক হার বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে জিরা। বিপাক হার ঠিক থাকলে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তখন হজমশক্তিও বৃদ্ধি পাবে। ১ চা চামচ জিরা, দেড় কাপ পানি, আধা চা চামচ মধু একটি পাত্রে ভালো করে মিশিয়ে নিন। কম আঁচে ৫-৬ সেকেন্ড রেখে মিশ্রণটি ফুটিয়ে নিতে হবে। আঁচ নিভিয়ে খানিকটা ঠাণ্ডা বোতলে ভরে ফেলুন। সারাদিনে বার কয়েক চুমুক দিলেই উপকার পাবেন।

হলুদ চা

দু’কাপ পানিতে আদাকুচি দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিতে হবে। তারপর ওই পানি ছেঁকে নিয়ে তাতে এক চা চামচ হলুদ, লেবুর রস, মধু ও বিটলবণ মিশিয়ে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে। এরপর বোতলে ভরে নিয়ে সেই পানি সারাদিন অল্প অল্প করে খেতে হবে। এতে আপনি সুফল পেতে পারেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali