The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

এই শীতে সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্ট হলে কোন খাবারে পাবেন স্বস্তি?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীত এলেই সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্ট সমস্যা দেখা দেয়। এমন সমস্যায় পড়লে কোন খাবারে পাবেন স্বস্তি? আজ জেনে নিন সেই বিষয়টি।

এই শীতে সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্ট হলে কোন খাবারে পাবেন স্বস্তি? 1

শীতকালীন শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে খাওয়া-দাওয়ার বিষয়টিতেও নজর দিতে হবে। কিছু খাবার শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে দূরে রাখতেও সাহায্য করে।

অত্যাধিক বায়ুদূষণের কারণে ফুসফুস এমনিতেই ক্ষতিগ্রস্ত। যে কারণে শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে ভুগছেন অনেকেই। শীতকালে এই সমস্যা যেনো আরও দ্বিগুণ আকারে দেখা যায়। কম পরিশ্রমেই দুর্বল লাগে। শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। অতিরিক্ত ঠান্ডা লেগেও শ্বাসকষ্টের সমস্যা হতে পারে। শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকলে শীতকালে একটু বেশি সাবধানে থাকার কথাও বলেন চিকিৎসকরা। এই অবস্থায় বাইরে গেলে সঙ্গে সব সময় ইনহেলার রাখাও জরুরি। শ্বাসকষ্টের সমস্যা খুব বাড়াবাড়ি পর্যায়ে যাক, তা না চাইলে বেশি ঠাণ্ডা লাগানো যাবে না একেবারেই। বাইরে গেলে কান, মাথা ভালো করে চাদরে মুড়ে রাখাটা জরুরি। শীতকালীন শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে খাওয়া-দাওয়ার বিষয়টিতেও নজর দিতে হবে। কিছু কিছু খাবার শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। রইল তেমন কিছু খাবারের হদিস।

তুলসী

সর্দিকাশি, মৌসুমি ঠাণ্ডা লাগার মতো ভোগান্তি কমাতে এমনিতেই অনেকেই তুলসীর উপর ভরসা রাখেন। শীতকালীন শ্বাসকষ্টের ঝুঁকি এড়াতে খেতে পারেন তুলসী চা। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, প্রতিদিন এই ধরনের পানীয় খেলে শ্বাসযন্ত্রজনিত সমস্যা তখন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। পানিতে তুলসী পাতা ফুটিয়ে সেটি ছেঁকে নিয়ে খেতে পারেন। তাতেও সুফল পাবেন।

আপেল

শরীরের যত্ন নিতে আপেল খুবই উপকারী। ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ আপেল ওজন কমাতে ও পেটের সমস্যা কমাতেও সাহায্য করে। তাছাড়াও হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে, ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে আপেল। আবার ফুসফুসেরও যত্ন নেয় আপেল।

মটরশুঁটি

ভিটামিন এ, সি, কে, ক্যালশিয়াম, ফলিক অ্যাসিড, ফাইবারসমৃদ্ধ সবুজ মটরশুঁটি হাড়ের ক্ষয় রোধ করে। হাড় শক্তিশালী রাখতেও এটি সাহায্য করে। সেইসঙ্গে শ্বাসকষ্টের সমস্যা কমাতেও ভিষণভাবে কাজ করে এই মটরশুঁটি। ওষুধের সঙ্গে সঙ্গে প্রাকৃতিক উপায়ে সুস্থ থাকতে মটরশুঁটি অন্যতম ভরসাও হতে পারে।

পালংশাক

প্রোটিন, আয়রণ, ভিটামিন, ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ফসফরাস, পটাশিয়ামে সমৃদ্ধ পালংশাক চুল, ত্বকের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি, অ্যাজ়মার সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকলে বেশি করে পালংশাক খেতে হবে। উপকার পাবেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাঢহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali