The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিশ্ব দেখলো রেকর্ডের উষ্ণতম জানুয়ারি

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রচণ্ড গরম এবং গুমোট আবহাওয়ার জন্য গত বছরকে মনে রাখবেন অনেকেই। ২০২৩ সালে যে গরম পড়েছিল তাতে নাভিশ্বাস উঠেছিল অনেকের মধ্যেই। নতুন বছরটিও এমনই হতে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ এই বছরের জানুয়ারি মাসটি ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণতম জানুয়ারির রেকর্ডও গড়েছে।

বিশ্ব দেখলো রেকর্ডের উষ্ণতম জানুয়ারি 1

বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) ইউরোপীয় ইউনিয়নের আবহাওয়া সংস্থা সি৩এসের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে যে, ইতিহাসে (আবহাওয়ার রেকর্ড লিপিবদ্ধ শুরুর পর) এই বছরের জানুয়ারি মাসটি সবচেয়ে উষ্ণতম ছিল। ইতিপূর্বে সবচেয়ে উষ্ণতম মাসের রেকর্ডটি হয়েছিল ২০২০ সালে। -খবর: আলজাজিরা, বিবিসি।

সি৩এসের উপ-পরিচালক সামান্থা বার্গেস বলেছেন যে, “শুধুমাত্র গ্রিনহাউজ গ্যাসের নির্গমন দ্রুত কমানোর মাধ্যমে বৈশ্বিক উষ্ণতা কমানো সম্ভব।”

সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, গত বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে এই বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত বিশ্বের তাপমাত্রা প্রাক শিল্প যুগের চেয়ে গড়ে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশিই ছিল। ইতিহাসে এবারই প্রথমবারের মতো টানা ১২ মাস তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রির সীমার চেয়েও বেশি ছিল!

যদিও ২০১৫ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে জলবায়ু সম্মেলনে বিশ্বের ২০০টি দেশ তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রির মধ্যে রাখতে সম্মত হয়। সেজন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

ইউরোপের এই আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা এটিকে ‘মানবতার জন্য একটি সতর্কতা’ হিসেবেও অভিহিত করেছেন।

ঝড়, খরা, দাবানল ও এল নিনো প্যাটার্নের কারণে গত বছর এতো গরম ছিল। মূলত এল নিনো প্যাটার্ন হলো আবহাওয়ার একটি বিশেষ অবস্থা। এটির কারণেই পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরের পানি উষ্ণ হয়ে যায়। যার প্রভাবে পুরো বিশ্বেই গরম পড়ে।

যদিও স্থায়ীভাবে অবশ্য ১ দশমিক ৫ ডিগ্রির তাপমাত্রার সীমা ভঙ্গ হয়নি। তবে এটি মানবজাতির জন্য বড় একটি সতর্কতা হিসেবেই দেখা হচ্ছে।

কিছু বিজ্ঞানী বলেছেন যে, প্যারিসে বিশ্বের ২০০টি দেশ যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিলো; সেটি বাস্তব অর্থে পূরণ করা কখনও সম্ভব নয়। তবে তা সত্ত্বেও কার্বন ডাই অক্সাইডের নির্গমন কমানোর ব্যবস্থা নিতে দেশগুলোর সরকারকে আহ্বান জানিয়েই যাচ্ছেন তারা।

তবে বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রির সীমা লঙ্ঘনের একমাত্র কারণই হলো মানুষের কর্মকাণ্ড। মূলত জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর কারণে এমনটি হচ্ছে। যখন জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ে, তখন কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গমন হয়।

এছাড়াও এল নিনো প্যাটার্নও দায়ী। যদিও এল নিনোর কারণে সাধারণের চেয়ে তাপমাত্রা মাত্র ০ দশমিক ২ ডিগ্রি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali