The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কুষ্টিয়ার ঐতিহাসিক ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৩ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরি। দি ঢাকা টাইমস্ -এর পক্ষ থেকে সকলকে শুভ সকাল। আজ যাদের জন্মদিন তাদের সকলকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা- শুভ জন্মদিন।

কুষ্টিয়ার ঐতিহাসিক ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ 1

মধ্যযুগে ভারতবর্ষে মুসলমানদের আগমনের মাধ্যমেই সাধারণত এই দেশে ইসলামের প্রচার প্রসার ঘটেছিলো। এমন সময় এই বঙ্গ প্রদেশে মুসলিমদের আবাসস্থল গড়ে ওঠে ও দিনে দিনে এখানে নানা স্থাপত্যসহ গড়ে উঠে সুন্দর ও আকর্ষণীয় অগণিত মসজিদসমূহ। কুষ্টিয়া জেলাতে অবস্থিত ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ প্রাচীন মুসলিম স্থাপত্যের এক অনন্য নিদর্শন।

জেলা সদরের ঝাউদিয়া গ্রামে মসজিদটির অবস্থান হওয়ায় এটিকে ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ নামেই ডাকা হয়। জনশ্রুতিতে রয়েছে যে, ইরাকের শাহ সুফি আদারি মিয়া ইসলাম ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে এই অঞ্চলে আস্তানা তৈরি করেন এবং তিনিই এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। স্থানীয়দের ধারণা মসজিদের পাশে সুফি আদারি মিয়া শায়িত রয়েছেন।

ঝাউদিয়া মসজিদের প্রবেশ মুখে লেখা রয়েছে ‘এটির বড় পরিচয় মানুষের তৈরি ও এটা প্রতিষ্ঠিত হয় মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের শাসনামলে’; তবে ওই সময় কে এই মসজিদ নির্মাণ করেছিল সে বিষয়ের কোনো উল্লেখ করা নেই। স্থানীয়রাও এই সম্পর্কে কিছুই বলতে পারেন না। ইতিহাসবিদদের ধারণা মতে, মসজিদের নির্মাণকাল বিষয়ে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য মত হলো, মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলে এই মসজিদটি নির্মিত হয়েছিল। কারণ মুঘল আমলে নির্মিত অন্যান্য স্থাপনার সঙ্গে এই মসজিদের নির্মাণশৈলীতে অনেক সামঞ্জস্যও লক্ষ করা যায়। মুঘল স্থাপত্যরীতি অনুসরণ করে ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ নির্মিত হয়েছে। মুঘল আমলের বেশিরভাগ স্থাপনার মতো এই মসজিদেও লাল জাফরি ইট ব্যবহৃত হয়েছে। সম্রাট আওরঙ্গজেবের শাসনকাল হিসাব করলে এই মসজিদের বয়স আনুমানিক ৩৫০ বছর হবে।

১৯৬৯ সালে এই মসজিদটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তালিকাতে নথিভুক্ত করা হয়। বর্তমানে মসজিদটি সরাসরিই বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর পরিচালনা এবং দেখাশোনা করে থাকে। ঝাউদিয়া শাহী মসজিদটির সুদৃশ্য ৫টি গম্বুজ রয়েছে। ৪ কোনায় রয়েছে ৪রটি নান্দনিক মিনার এবং ভেতরে প্রবেশ দরজাতেও দু’টি মিনার রয়েছে। এটি অপূর্ব শৈল্পিক কারুকাজসংবলিত এক স্থাপনা, যা খুব সহজেই মুগ্ধ করে সবাইকে।

বর্তমানে এই মসজিদটি কুষ্টিয়া জেলার বিখ্যাত মসজিদগুলোর মধ্যে ইতিহ্যবাহী মসজিদ হিসেবে ধরা হয়। যে কারণে প্রতিদিন এখানে শতশত দর্শনার্থী ভিড় করেন। তথ্যসূত্র: https://www.jugantor.com

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali