The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

আপনি কি জানেন টাইফুন, হ্যারিকেন এবং সাইক্লোনের পার্থক্য!

আমরা দক্ষিণ এশিয়ান জনগনরা সাইক্লোন এবং হ্যারিকেনের সাথে পরিচিত হলেও অনেকেই জানিনা টাইফুন কি! বাস্তবিক এই তিন ধরণের প্রাকৃতিক ঘটনায় কি আসলেই কোন বিশেষ পার্থক্য আছে? জানতে বিস্তারিত পড়ুন…


wind2

টাইফুন, হ্যারিকেন ও সাইক্লোন এই তিনটি প্রাকৃতিক ঘটনা এসব আবহাওয়ার ভিন্নতার কারণে হয়ে থাকে এদের মাঝে আসলে তেমন কোন পার্থক্য নেই তৈরি হওয়ার অবস্থান এবং প্রকৃতির উপর নির্ভর করে এদের এক এক নামে ডাকা হয়ে থাকে।

হ্যারিকেনঃ পশ্চিম আটলান্টিক মহাসাগরে সৃষ্ট গ্রীষ্মমণ্ডলীও ভয়ংকর ঝড়কে বলা হয় হ্যারিকেন।

টাইফুনঃ পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে সৃষ্ট গ্রীষ্মমণ্ডলীও ভয়ংকর ঝড় বা বাতাস যাকে টাইফুন বলা হয়ে থাকে, আমাদের দেশে কখনোই টাইফুন হতে দেখা যায়নি।

সাইক্লোনঃ দক্ষিণপূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরে ও ভারত মহাসাগর থেকে সৃষ্টি হওয়া ভয়ংকর ঝড় যা বঙ্গোপসাগর হয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ সমূহে আঁচড়ে পড়ে। বাংলাদেশ সব সময় এ ঘূর্ণিঝড়ের আক্রমণের শিকার।

ঘূর্ণিঝড় অর্থাৎ সাইক্লোন, হারিকেন আর টাইফু-এরা সবাই গ্রীষ্মমণ্ডলীও ঝড়। পৃথিবীতে রয়েছে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা। এক এক তারিখ রেখার আওতায় তৈরি হওয়া ঝড় সমূহকে এক এক নামে ডাকা হয়ে থাকে।

আন্তর্জাতিক তারিখ রেখার পশ্চিমে, প্রশান্ত মহাসাগরে সৃষ্ট ঝড় সমূহকে বলা হয় টাইফুন। আবার দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগর এবং দক্ষিণ ভারত মহাসাগরে সৃষ্টি হওয়া ঝড়কে বলা হয় ট্রপিক্যাল সাইক্লোন।

উত্তর প্যাসিফিক মহাসাগরে এবং অ্যাটল্যান্টিক মহাসাগরে সৃষ্ট ঝড় সমূহকে বলা হয় হ্যারিকেন, অপর দিকে আরব ও বঙ্গোপসাগরে, গ্রীষ্মমণ্ডলীও ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়ে থাকে। দক্ষিণ এশিয়াতে এসব ঘূর্ণিঝড়ের আঘাত প্রবল হয়। এ অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ের মৌসুম সাধারণত এপ্রিল মাস থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।

hurricane-cyclone-typhoon

এদিকে ঝড়ের বেগের মাত্রার উপরও ঘূর্ণিঝড় এবং টাইফুনের বিভাগ করা হয়ে থাকে। যেমন কোন ঝড়ের বেগ যদি প্রতি ঘন্টায় ১১১ মাইল প্রতি ঘন্টায় অর্থাৎ ১৭৯ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায় হয়ে থাকে তবে একে তীব্র হ্যারিকেন বলা হয়ে থাকে। অপর দিকে যদি বাতাসের বেগ ঘন্টায় ১৫০ মাইলের বেশী থাকে অর্থাৎ প্রতি ঘন্টায় ২৪০ কিলোমিটার তবে একে বলা হবে সুপার টাইফুন!

আবার ঋতু ভেদে ঝড়ের তারতম্য হয়ে থাকে যেমন, গ্রীষ্মম-লীয় ঝড়কে হ্যারিকেন, টাইফুন, বা স্রেফ গ্রীষ্মম-লীয় ঝড়, ঘূর্ণিঝড়, গ্রীষ্মম-লীয় নিম্নচাপ, এবং কেবল সাইক্লোন বা ঘূর্ণিঝড় বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ আবহাওয়া সিস্টেমের যেকোন নিম্নচাপকে প্রকাশের জন্য ‘সাইক্লোন’ ব্যবহার হয়ে থাকে।

1238058_368530879947251_1355369876_n

ভারত মহাসাগর, আরব সাগর এবং বঙ্গোপসাগরে গ্রীষ্মম-লীয় ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়ে থাকে। বঙ্গোপসাগর যদিও উপসাগর কিন্তু এখানেই বেশীরভাগ ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়। বাংলাদেশ, ভারত এবং বার্মার উপকুলের মানুশ এই সর্ব-গ্রাসি ঘূর্ণিঝড়ের শিকার হয় প্রতিবছর। দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব বিস্তার লাভ করে বিশেষ করে এপ্রিল মাস থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali