The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ডায়েট করেও মেদ না ঝরলে শসা দিয়ে তৈরি বিশেষ পানীয় খেয়ে দেখতে পারেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শসা কেবলমাত্র পানির ঘাটতিই পূরণ করে না; বাড়তি মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে থাকে। অনেকেই সকালে নাস্তার সঙ্গে, ভাত খেয়ে বা বিকেলে মুড়ির সঙ্গে শসা তো খেয়েই থাকেন। তবে মেদ নিয়ন্ত্রণে রাখতে গেলে শসা খেতে হবে পানিতে ভিজিয়ে।

ডায়েট করেও মেদ না ঝরলে শসা দিয়ে তৈরি বিশেষ পানীয় খেয়ে দেখতে পারেন 1

পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেয়েও যেনো পিপাসা মিটছে না! তার উপর ঘামের সঙ্গে শরীর হতে নানা রকম খনিজ বেরিয়ে যাচ্ছে বলে সহজেই ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন অনেকেই। এই সময় পুষ্টিবিদরা তাই পানির সঙ্গে এমন ধরনের ফল খেতে বলেছেন, যেগুলোর মধ্যে পানির পরিমাণ অনেকটা বেশি। এরমধ্যে শসা অন্যতম। তবে শসা শুধু পানির ঘাটতি পূরণ করে না; বাড়তি মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে থাকে। তবে শসা খাওয়ার একটি বিশেষ পদ্ধতি রয়েছে। শরীরে জমা দূষিত পদার্থ বের করতে ডিটক্স পানীয় খাওয়ারের এখন খুব চল হয়েছে। এর বদলে শসা ভেজানো পানি খান।

শসা ভেজানো পানি খেলে কী উপকার হবে?

ক্যালোরি অত্যন্ত কম এই পানীয়ের। তাই বাজারজাত অন্যান্য কৃত্রিম পানীয় বা ফলের রসের চেয়ে এটি অনেক ভালো। শসা ভেজানো পানির মধ্যে রয়েছে ভিটামিন কে এবং সি, যা সামগ্রিকভাবে শরীর ভালো রাখে। হজমশক্তিও উন্নত করে। এ ছাড়াও রয়েছে পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও বিটা-ক্যারোটিন। শসার মধ্যে ‘কিউকারবিটাসিন’ নামক বিশেষ এক প্রদাহনাশকও রয়েছে। এই সমস্ত উপাদান শরীরের জন্যও ভালো। শরীরে জমা ‘টক্সিন’ দূর করতেও সাহায্য করে এই পানীয়টি।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে, এই পানীয় খুবই উপকারী। সারাদিন ধরে অল্প অল্প করে শাসা ভেজানো পানি খেলে ঘন ঘন খিদের প্রবণতাও কমে। শসাতে ফাইবার ও পানির পরিমাণ অনেক বেশি। এই দু’টি উপাদান অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভর্তি রাখতে সাহায্য করে।

তাহলে কীভাবে তৈরি করবেন শসা ভেজানো পানি?

উপকরণ :

১টি শসা কুচি করে কাটা

অর্ধেক পরিমাণ পাতিলেবু

৭-৮টি পুদিনা পাতা

১ লিটার পানি

বানানো পদ্ধতি :

প্রথমে কাচের বোতলে শসা কুচি, লেবুর টুকরো ও পুদিনা পাতা দিয়ে পানি ভরে নিন। খাওয়ার পূর্বে অন্তত ১-২ ঘণ্টা বোতলটি ফ্রিজে রেখে দিন। সারাদিন ধরে এই পানীয় অল্প অল্প করে খেতে হবে।

এই পানীয়ের স্বাদ আরও বাড়িয়ে তুলতে চাইলে দারচিনি, আদা বা কয়েকটি বেসিলও দিতে পারেন। এই পানীয়ের গুণ বাড়বে যদি ফিল্টার বা ডিসটিল্‌ড ওয়াটার ব্যবহার করেন।

কাদের জন্য এই পানীয় মোটেও নিরাপদ নয়?

শসা ভেজানো কিংবা ‘ইনফিউস্‌ড’ পানি পানে সাধারণত মারাত্মক কোনও রকম সমস্যা হওয়ার কথা নয়। তবে, যাদের ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোম (আইবিএস) রয়েছে, ঘন ঘন অম্বল হয় বা যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে, তাদের অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এই পানীয় খেতে হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali