দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ডায়েট করে দীর্ঘ দিন ধরে চেষ্টা করেও ওজন কমছে না, এমন উদাহরণ কম নেই। চেষ্টা করেও ওজন না কমার পিছনে রয়েছে বেশ কয়েকটি কারণ। কী সেগুলো?
মেদ ঝরাতে সঠিকভাবে হজম হওয়াটাও জরুরি। অত্যধিক হারে বাইরের খাবার খাওয়া ও অফিসে সারাদিন বসে কাজ করা- এই দুই কারণে কয়েক কেজি ওজন বেড়ে গেছে। রোগা হতে মাসদুয়েক আগে থেকেই ডায়েট শুরু করেছেন এমন অনেকেই জানিয়েছে, দু’মাস ডায়েট করেও, নিজের কোনও বাহ্যিক পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছেন না। এতে তিনি চিন্তিত হয়ে পড়ছেন।
এমন সমস্যায় এর আগে অনেকেই পড়েছেন। এই বিষয়ে পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, ডায়েট মেনে চলার পরেও রোগা না হওয়ার পিছনে রয়েছে বেশ কয়েকটি কারণ। সে গুলো হলো-
# মেদ ঝরাতে সঠিকভাবে হজম হওয়া জরুরি। হজমে গোলমাল দেখা দিলেই শত নিয়ম মানলেও ওজন কমবে না। আপনার ডায়েটে রাখুন এমন কিছু খাবার, যা সহজেই হজম হয়ে যায়। তেমন কয়েকটি খাবার বাছতে পুষ্টিবিদের পরামর্শও নিতে পারেন।
# শুধু মাত্র খাওয়া-দাওয়ায় বিধিনিষেধ মেনে চললেই রোগা হওয়া যায় না। ওজন কমাতে দরকার পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম। সঠিকভাবে ঘুম না হলে কঠোর ডায়েট করলেও সুফল পাওয়া যাবে না।
# রোগা হতে এতো পরিশ্রম করেছেন, আদৌ আপনি সুফল পাবেন তো? সারাক্ষণই এই চিন্তা আপনার মাথায় ঘুরছে? বেশি চিন্তা করলে কমার চেয়ে ওজন আরও বেড়েও যেতে পারে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।