The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

দীর্ঘ বিমানযাত্রার পর ‘জেট ল্যাগ’ কাটাতে যে ব্যয়াম করবেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিমান মাটি ছেড়ে খানিকটা উপরে ওঠার পরই শরীরে অল্পবিস্তর অস্বস্তি বোধ হয় অনেকের। তবে ‘জেট ল্যাগ’-এর সমস্যা ঠিক ততোটা সাধারণ নয়।

দীর্ঘ বিমানযাত্রার পর ‘জেট ল্যাগ’ কাটাতে যে ব্যয়াম করবেন 1

সময় বাঁচাতে বা নানা প্রয়োজনে মাঝেমধ্যেই বিমানে চাপতেই হয়। অনেকটা দূরের পথ খুব অল্প সময়ে পেরিয়ে যাওয়া যায় আকাশপথে এই বিমানের মাধ্যমে। অল্প কিছুক্ষণের জন্য বিমানে চাপলে অবশ্য খুব একটা অসুবিধে হয় না। তবে দীর্ঘক্ষণের বিমানযাত্রায় ‘জেট ল্যাগ’ হওয়াটা স্বাভাবিক। মাটি ছেড়ে খানিকটা উপরে ওঠার পরই শরীরে অল্পবিস্তর অস্বস্তি হয়। কানে তালা লেগে যাওয়া তো খুব স্বাভাবিক বিষয়। কারও কারও গা বমি ভাব দেখা দেয়। আবার কারও কারও মাথা হালকা লাগে। তবে ‘জেট ল্যাগ’-এর সমস্যা ঠিক ততোটা সাধারণও নয়।

দীর্ঘপথ পাড়ি দিলে ‘টাইম জ়োন’ পরিবর্তিত হবে। এরসঙ্গে দেহঘড়িটি কিছুতেই খাপ খাওয়াতেও পারে না। যে কারণে অনিদ্রাজনিত সমস্যাও দেখা যায়। দিনের বেলা ঘুম পায়। সারারাত জেগে থাকতে হয়। অনেকের কাজে মন দিতেও সমস্যা হয়। যে কারণে শরীরও ম্যাজম্যাজ করতে থাকে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলেও নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই ধরনের অস্বস্তি নিয়ে তো বেশিক্ষণ থাকাও যায় না! তাহলে এখানে কী করণীয়? বিমান থেকে নামার পর ৩টি আসন অভ্যাস করতে পারলে জেট ল্যাগের সমস্যা থেকে মুক্তিও পেতে পারেন।

হস্তপদাসন

প্রথমেই ম্যাটের উপর সোজা হয়ে দাঁড়ান। তারপর দুই পায়ের ব্যবধান যেনো খুব বেশি না থাকে। দুই হাত থাকবে দেহের ঠিক দু’পাশে। শ্বাস-প্রশ্বাসও স্বাভাবিক থাকবে। এখন ধীরে ধীরে কানের দু’পাশ দিয়ে দুই হাত তুলতে হবে। পরের ধাপে শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে সামনের দিকে ঝুঁকে যান। কোমরের পেশি থেকে মেরুদণ্ড টেনে দেহের উপরিভাগ ও মাথা ঊরুর কাছাকাছি নিয়েও যেতে হবে। দুই হাত থাকবে পায়ের পাতার দু’পাশেই। যাতে হাঁটু না ভাঙে, সেই দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। ৫ থেকে ৬ বার অভ্যাস করা যেতে পারে এই আসনটি।

গরুড়াসন

এই ব্যায়ামটি দাঁড়িয়ে কিংবা বসে দু’ভাবেই করতে পারেন। প্রথমেই সুখাসনে বসুন। এরপর একটি হাত ও একটি হাতের তলা দিয়ে পেঁচিয়ে এমনভাবে নিয়ে একত্র করুন, যাতে প্রণামের ভঙ্গিতে রাখতে পারেন। এইভাবে দিনে অন্তত পক্ষে ৫ বার ৫ মিনিট করে অভ্যাস করতে পারেন।

বক্রাসন

প্রথমে ম্যাটের উপর দুই পা সামনে ছড়িয়ে বসুন। খেয়াল রাখতে হবে, মেরুদণ্ড, ঘাড়, কাঁধ যেনো সোজা থাকে। এরপর দুই হাত শরীরের দু’পাশে রেখে আরাম করে বসুন। পা সোজা অবস্থায় রেখেই কোমর থেকে ডান পাশে ঘুরুন। এই অবস্থানে ডান হাত ডান দিকের নিতম্বের পিছনে মাটিতে রাখুন, আঙুল যেনো একেবারে পিছনের দিকে পয়েন্ট করা থাকে। এখন বাঁ হাত যতোটা সম্ভব ডান হাতের খুব কাছাকাছি মাটিতে রাখতে হবে। এরপর বাঁ হাঁটু ভাঁজ করে ডান হাঁটুর বাইরের দিকে রাখুন। এখন মাথা, ঘাড়, কাঁধসহ সম্পূর্ণ শরীর ডান দিকে ঘোরাতে হবে যতোটা সম্ভব।

এই আসনটি করার সময় খেয়াল রাখবেন, মেরুদণ্ড যেনো সোজা থাকে। এখানে দুই হাতকে লিভারের মতো ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই অবস্থানে ডান দিকের কাঁধ বরাবর যতোটা সম্ভব সামনের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে। এইভাবে বেশ কিছুক্ষণ থাকতে হবে। আর খেয়াল রাখবেন, নিতম্ব যেনো মাটি থেকে উঠে না আসে। এবার শুরুর অবস্থানে ফিরে আসুন। তারপর একই পদ্ধতিতে বাঁ দিকে ঘুরে ডান পা হাঁটু হতে ভাঁজ করে বাঁ পায়ের হাঁটুর বাইরের দিকে রেখে একইভাবে আসনটির অভ্যাস করুন। পর্যায়ক্রমে ডান এবং বাঁ দিকে ৫ বার করে অভ্যাস করুন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali