The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

অস্বস্তি হলেই চোখ রগড়ে ফেলেন: এই অভ্যাসের কী সমাধান রয়েছে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেক সময় অজান্তেই চোখ রগড়ে ফেলেন। তাতে সাময়িক আরাম পাওয়া গেলেও এই অভ্যাস আঁখিযুগলের জন্য বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এমন অভ্যাসের কারণে দৃষ্টিশক্তিও হারিয়ে যেতে পারে।

অস্বস্তি হলেই চোখ রগড়ে ফেলেন: এই অভ্যাসের কী সমাধান রয়েছে? 1

শরীরের অন্যতম স্পর্শকাতর অঙ্গই হলো চোখ। রাস্তায় যেতে যেতে উড়ে এসে চোখে কিছু পড়লে বা গোসল করতে গিয়ে সাবান কিংবা শ্যাম্পুর কণা ঢুকে গেলে চোখ জ্বালা করে। সামান্যতম অস্বস্তি হলেই চোখে হাত চলে যায়। এই সময় অজান্তেই চোখ রগড়ে ফেলেন। তাতে সাময়িক আরাম পাওয়া গেলেও এই অভ্যাস আঁখিযুগলের জন্য বড়ই বিপদ ডেকে আনতে পারে। শুধু তাই নয়, এমন অভ্যাস থেকে দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে যেতে পারে বলেও সতর্ক করেছেন চিকিৎসকরা।

চোখ রগড়ালে কী বিপদ হতে পারে?

ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়া ছড়াতে পারে

সাধারণ হাতে সবচেয়ে বেশি ব্যাক্টেরিয়া ও জীবাণু থাকে। চোখে হাত দেওয়ার পূর্বে ধোয়ার কথা সব সময় মাথাতে থাকে না। যে কারণে ব্যাক্টেরিয়া, জীবাণু সরাসরিই চোখে পৌঁছে যায়। আর তখন চোখ লাল হয়ে অস্বস্তি হতে থাকে। অনেকের চোখ থেকে পানিও পড়তে থাকে। সংক্রমণ হওয়াও অস্বাভাবিক কিছু নয়।

অ্যালার্জি-জনিত সমস্যা বৃদ্ধি পায়

অপরদিকে ড্রাই আইজ়ের সমস্যা থাকলে তা আরও খারাপ পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে। চোখ রগড়ালে ‘হিস্টামিন’ ক্ষরণও বেড়ে যায়। যে কারণে চোখে অস্বস্তি আরও বেড়ে যেতে পারে। আর তখন চোখ চুলকায়, ফুলেও যায়।

ডার্ক সার্কল বা বলিরেখা পড়তে পারে

চোখের ভিতর যে ক্ষতি হওয়ার তা তো হবেই। রগড়ালে চোখের চারপাশে ডার্ক সার্কলও পড়ে। সারাক্ষণ ধরে চোখ রগড়ালে চোখ সংলগ্ন চামড়ার রক্তবাহিকাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চোখের তলায় ফোলা ভাবও দেখা দিতে পারে সে কারণে। দীর্ঘদিন ধরে চলা এই অভ্যাসে চোখের চারপাশে বলিরেখা পড়ে যেতে পারে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
bn_BDBengali