The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

দীর্ঘ ২৫ বছর পর নতুন ডিজাইনে বাজারে এলো নকিয়া ৩২১০

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এক সময়ের জনপ্রিয় ফিচার ফোন নকিয়া ৩২১০ নতুন রূপে আবারও বাজারে এসেছে। ১৯৯৯ সালের ১৮ মার্চ প্রথমবার বাজারে আসা এই ফোনটি বিশ্বব্যাপী প্রায় ১৬ কোটি ইউনিট বিক্রি হয়েছিল।

দীর্ঘ ২৫ বছর পর নতুন ডিজাইনে বাজারে এলো নকিয়া ৩২১০ 1

দীর্ঘ ২৫ বছর পর সোনালি, নীল এবং কালো রঙে নতুন ডিজাইনের নকিয়া ৩২১০ বর্তমানে বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। এই ফোনটির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৬ হাজার ৫০০ টাকা। সম্প্রতি এইচএমডি গ্লোবালের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

নতুন সংস্করণের এই ফোনটিতে ২ দশমিক ৪ ইঞ্চি কিউভিজিএ রেজল্যুশনের ডিসপ্লে রয়েছে। পেছনে এলইডি ফ্ল্যাশসহ ২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা সংযুক্ত করা হয়েছে। শক্তিশালী ১ হাজার ৪৫০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিযুক্ত এই ফোনটি একবার চার্জে প্রায় ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত টানা কথা বলার সুবিধাও দেবে।

ফোনটির বিল্ট-ইন স্টোরেজ ১২৮ মেগাবাইট হলেও মাইক্রো এসডি কার্ডের মাধ্যমে এটি ৩২ গিগাবাইট পর্যন্ত বাড়ানোও সম্ভব। এতে ৬৪ মেগাবাইট র‍্যামের পাশাপাশি এফএম রেডিও, ৩.৫ মিলিমিটার হেডফোন জ্যাক ও ব্লুটুথ ৫.০ সুবিধা রয়েছে।

এই ফোনটিতে ফোরজি ইন্টারনেট সাপোর্ট থাকার কারণে আগের মডেলের তুলনায় আরও উন্নত সংযোগ পাওয়া যাবে। এই সেটটিতে ডুয়াল সিম সুবিধাসহ রয়েছে, যা একইসঙ্গে দু’টি সিম ব্যবহারের সুযোগও দেবে।

এছাড়াও গ্রামীণফোনের সঙ্গে একটি বিশেষ বান্ডেল অফার থাকার কারণে নির্দিষ্ট পরিমাণে ফ্রি ইন্টারনেট ডেটাও দেওয়া হবে। নকিয়ার এই নতুন ফিচার ফোনটি দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি ও সহজ ব্যবহারযোগ্য ডিজাইনের কারণে সাধারণ ব্যবহারকারীদের মধ্যে সাড়া ফেলবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

bn_BDBengali