The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

নিজেকে তাজমহলের মালিক দাবি করলেন হায়দরাবাদের প্রিন্স ইয়াকুব হাবিবউদ্দিন টুসি

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রিন্স ইয়াকুব হাবিবউদ্দিন টুসি, যিনি মোগল সম্রাটদের মতোই পোশাক পরেন। নিজেকে তাদের একজন বলেও দাবি করেন। এই ব্যক্তি থাকেন ভারতের হায়দরাবাদে। তিনি সাধারণ কোনো মানুষ নন, তিনি এমন একজন, যিনি নিজেকে মোগল বংশের উত্তরসূরি হিসেবে তাজমহলের মালিক দাবি করলেন।

নিজেকে তাজমহলের মালিক দাবি করলেন হায়দরাবাদের প্রিন্স ইয়াকুব হাবিবউদ্দিন টুসি 1

ভারতের সংবাদ মাধ্যম এনডিভির খবরে বলা হয়, প্রিন্স ইয়াকুব শুধু এখানেই থেমে থাকেননি। নিজেকে তিনি একজন মোগল প্রিন্স বলেও পরিচয় দেন। তিনি দাবি করেছেন, তিনি বাহাদুর শাহ জাফরের ষষ্ঠ প্রজন্ম। তিনি বিশ্বাস করেন যে, তিনি ভারতীয় ঐতিহ্যের অন্যতম নিদর্শন তাজমহলের প্রকৃত মালিক।

নিজের দাবির পক্ষে প্রিন্স ইয়াকুব হায়দরাবাদের আদালতে নিজের ডিএনএ প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। স্ত্রী মমতাজ মহলের স্মৃতি ধরে রাখতে মোঘল সম্রাট শাহজাহানের তৈরি এই স্মৃতিসৌধ–সংক্রান্ত যে কোনো সরকারি নথি দেখাতে ২০১৯ সালে প্রিন্স ইয়াকুব জয়পুরের রাজপরিবারের প্রিন্সেস দিয়া কুমারীকেও চ্যালেঞ্জ করেন।

প্রিন্স ইয়াকুব বলেছিলেন যে, ‘যদি তোমার ‘পথিখানা’-তে (জয়পুরের পথিখানা জাদুঘর) আসল নথিপত্র থেকে থাকে, তাহলে সেটি দেখাও। যদি তোমার দেহে রাজপুত রক্তের একটি ফোঁটাও থেকে থাকে, তাহলে সেই নথি সামনে আনো।’

তাজমহলই একমাত্র জায়গা নয়, যেটি নিয়ে প্রিন্স ইয়াকুব দাবি তুললেন। একসময় অযোধ্যায় অবস্থিত বাবরি মসজিদের জমির মালিকানা নিয়েও ওয়াক্‌ফ বোর্ডের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন প্রিন্স ইয়াকুব। তিনি বলেছিলেন যে, যদি ওই জমির মালিকানা বাবরের হয়, তাহলে একজন মোগল বংশধরের উত্তরাধিকার হিসেবে ওই জমি তার পাওয়া উচিত।

অবশ্য এই প্রিন্স ইয়াকুব পরে সেখানে রামমন্দির নিমাণকে সমর্থন করেন। তাতেও তিনি থেমে থাকেননি। মন্দিরের জন্য ১ কোটি ৮০ লাখ রুপি দামের সোনার ইটও উপহার দেন।

প্রিন্স ইয়াকুব বর্তমানে মহারাষ্ট্র রাজ্যে অবস্থিত সম্রাট আওরঙ্গজেবের সমাধির মোতোয়ালি এবং তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি সপ্তদশ শতাব্দীর মোগল সম্রাটের এই সমাধিটির রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করেন। উগ্র হিন্দুত্ববাদী গোষ্ঠীগুলোর ধ্বংসের হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ভারতের নৃতাত্ত্বিক জরিপ (এএসআই) সংরক্ষিত স্থাপনা হিসেবে এটিকে রক্ষার আহ্বান জানান।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
bn_BDBengali