The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

চোখে লেবুর রস ঢুকলে দৃষ্টি কী ঝাপসা হয়ে যেতে পারে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ চোখ জ্বালা, অনবরত পানি পড়া, অস্বস্তি, চোখে খচখচানি চলতে থাকে। বেশ কয়েক বার ঠাণ্ডা পানির ঝাপ্টা দিলে খানিকটা স্বস্তিও পাওয়া যায়।

চোখে লেবুর রস ঢুকলে দৃষ্টি কী ঝাপসা হয়ে যেতে পারে? 1

চিকেন ম্যারিনেট করছিলেন দই এবং লেবুর রস দিয়ে। সেই সময় লেবু চেপে রস বার করতে গিয়ে কয়েক ফোঁটা ছিটকে গিয়ে লাগলো চোখে। ব্যস, চোখ জ্বালা-পোড়া শুরু হয়ে গেলো।

আপনি ভেবেছিলেন গরমের দুপুরে মুসুর ডালের সঙ্গে লেবুর রস মেখে মৌজ করে খাবেন ভেবেছিলেন। লেবু চেপে রস বের করতে গিয়ে ভাতের বদলে রস ছিটকে লাগলো চোখে। সঙ্গে সঙ্গে চোখ হতে পানির ধারা নামতে শুরু করলো। প্রায়শই অনেকেই এমন পরিস্থিতিতেই পড়েন। চোখে লেবুর রস গেলে অস্বস্তির শেষই থাকে না।

চোখ জ্বালা, অনবরত পানি পড়া, অস্বস্তি, চোখে খচখচানি চলতে থাকে। বেশ কয়েক বার ঠাণ্ডা পানির ঝাপ্টা দিলে খানিকটা স্বস্তিও পাওয়া যায়। ধীরে ধীরে আবার ঠিকও হয়ে আসে। তবে চক্ষু চিকিৎসকেদের মতে, এই স্বস্তি কিন্তু সাময়িক। লেবুর রসে চোখে গিয়ে মারাত্মক ক্ষতিও করে দিতে পারে।

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, লেবুর রসে উচ্চ মাত্রার অ্যাসিডও থাকে। সেই কারণে চোখ জ্বালা করে ও বাকি সমস্যাগুলো হতে থাকে। এ ছাড়াও এই অ্যাসিড সাময়িকভাবে দৃষ্টি ঝাপসা করে দিতেও পারে। তবে বেশি পরিমাণে চোখে গেলে বাড়াবাড়ি সমস্যাও হতে পারে। শুধু চোখে পানির ঝাপ্টা দিলেই তখন চলবে না। চিকিৎসককে এক বার দেখিয়ে নেওয়াটা জরুরি।

তবে ঝুঁকি নিয়ে কোনো লাভ নেই। এক ফোঁটা লেবুর রস ঢুকলে কীভাবে চোখের যত্ন নেবেন, বলে দিয়েছেন চিকিৎসকরা:

# লেবুর রস ঢুকলে চোখ কখনও কচলানো যাবে না।

# সঙ্গে সঙ্গে চোখ খুলে পানির ঝাপ্টা দিতে হবে।

# অপরিষ্কার কোনো তোয়ালে দিয়ে চোখ মোছা যাবে না।

# কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ করে রাখলে ভালো হবে। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali