The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

১১ ফুট লম্বা সাপ নিয়ে নায়িকার নাচ!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নায়ক-নায়িকাদের নানা চরিত্রে অভিনয় করতে হয়। কখনও কখনও তারা বিপদজনক ভূমিকাতেও অভিনয় করেন। যেমন করেছিলেন নায়িকা সালমা হায়েক। ১১ ফুট লম্বা সাপ নিয়ে এই নায়িকার নেচেছিলেন!

১১ ফুট লম্বা সাপ নিয়ে নায়িকার নাচ! 1

দীর্ঘ ক্যারিয়ারে নানা ধরনের চরিত্রে দেখা যায সালমা হায়েককে। তবে এরমধ্যে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং দৃশ্য তাহলে কোনটি? মেক্সিকান এই অভিনেত্রী হলিউডে সালমা হায়েকের যাত্রাপথে কঠিন দৃশ্যের অভিজ্ঞতাও রয়েছে। তবে তাঁর নিজের ভাষায়, সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং ছিল ওই দৃশ্য, যেখানে তাঁকে জয় করতে হয়েছিল অসম ভয়কে।

১৯৯০-এর দশকে রবার্ট রদ্রিগেজের ‘ডেসপারাডো’ সিনেমার মাধ্যমে প্রথমবার আলোচনায় উঠে আসেন হায়েক। তবে শুরুর কয়েক বছর তাঁকে বারবার এমন চরিত্রে অভিনয় করতে হয়েছিল, যা ছিলো পুরোটাই পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গিতে নির্মিত চরিত্র। তাই ২০০২ সালে ‘ফ্রিদা’ সিনেমার মাধ্যমে সেই ইমেজ ভাঙার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছিলেন তিনি।

ফ্রিদা কাহলোর জীবন অবলম্বনে নির্মিত ওই বায়োপিক সালমাকে প্রথমবারের মতো নিজের অভিনয়শক্তি প্রদর্শনের সুযোগও এনে দেয়। ভালোবাসা, বেদনা, দীর্ঘস্থায়ী যন্ত্রণা, এমনকি অঙ্গহানির দৃশ্যও ছিল ওই সিনেমায়। সিনেমাটি তাঁকে এনে দেয় অস্কারের সেরা অভিনেত্রীর মনোনয়ন। অথচ এর কিছু বছর পূর্বেই তিনি ‘ওয়াইল্ড ওয়াইল্ড ওয়েস্ট’-এর মতো সিনেমাতে নিছক গ্ল্যামার চরিত্রে অভিনয় করে যাচ্ছেন।

তবু হায়েকের মতে, সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ এসেছিল ১৯৯৬ সালের ‘ফ্রম ডাস্ক টিল ডন’ সিনেমাতে। যে সিনেমা মুক্তির পর রাতারাতি আবেদনময়ী অভিনেত্রীর তকমা পেয়ে যান তিনি।

ওই বিখ্যাত দৃশ্যে হায়েককে দেখা যায়, বিকিনি ও কাঁধজুড়ে বিশালাকার বার্মিজ পাইথন নিয়ে নাচতে! পর্দায় হায়েকের আত্মবিশ্বাসী উপস্থিতি যেনো তখন আগুন ঝরায়।

তবে বাস্তবে সেটি ছিল ভয়ের চূড়ান্ত এক পরীক্ষা। কারণ হলো, তিনি প্রকৃত সাপের সঙ্গে নেচেছিলেন, অথচ সাপের প্রতি তাঁর গভীর আতঙ্ক ছিল খুব ছোটবেলা থেকেই। কাঁধে ১১ ফুট লম্বা সাপ জড়িয়ে কীভাবে কেও এতোটা নির্ভীকভাবে নাচতে পারেন? আশ্চর্যই লাগে!

ওই সময়কার ভয় কাটানোর জন্য সালমা খুঁজে দেখেন, বিভিন্ন সংস্কৃতিতে সাপকে আত্মশক্তির প্রতীক হিসেবেও দেখা হয়। আর তখনই মনে হয় যে, আসলে তিনি সাপের সঙ্গে নাচছেন না; বরং নিজের ভেতরের শক্তি এবং আত্মবিশ্বাসের সঙ্গেই নাচছেন। এই উপলব্ধিই তাঁকে নিয়ে যায় এক ট্রান্স অবস্থাতে।

ওই সিনেমা সম্পর্কে হায়েক পরে বলেন, ‘আমি মনে মনে এই সাপের সঙ্গে এক সম্পর্কও গড়ে তুলেছিলাম। নাচটিকে আমি স্রেফ নাচ হিসেবেই দেখিনি, এটা ছিল একধরনের রীতিও। মাসের পর মাস আমি প্রস্তুতি নিয়েছি, এমনকি হিপনোসিস পর্যন্ত করতে হয়েছে আমাকে। আর তাই সফলতা এসেছে।’

>>>>>>>>>>>>>>>>>>

করনা সম্পর্কে নতুন করে জরুরী সতর্কতা

আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও বিপজ্জনক। এটি সহজে শনাক্তও হয় না, তাই সবার মাস্ক পরা অত্যন্ত জরুরি।

১.⁠ ⁠COVID-Omicron XBB এর নতুন উপসর্গগুলো:

i) কাশি নেই।
ii) জ্বর নেই।
বেশিরভাগ উপসর্গ হলো—
iii) অস্থিসন্ধিতে ব্যথা।
iv) মাথাব্যথা।
v) গলাব্যথা।
vi) পিঠে ব্যথা।
vii) নিউমোনিয়া।
viii) ক্ষুধা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়া।

২.⁠ ⁠এই ভ্যারিয়েন্টটি ডেল্টার চেয়ে ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং মৃত্যুহারও বেশি।

৩.⁠ ⁠উপসর্গগুলো খুব অল্প সময়েই মারাত্মক আকার ধারণ করে এবং কখনও কখনও কোনো স্পষ্ট উপসর্গ না দেখিয়েই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে।

৪.⁠ ⁠তাই আরও বেশি সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

এই ভ্যারিয়েন্টটি নাসোফ্যারেঞ্জিয়াল (নাকের গভীর অংশ) অঞ্চলে পাওয়া যায় না, বরং সরাসরি ফুসফুসের “উইন্ডো” অংশে আঘাত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়।

৫.⁠ ⁠কিছু রোগীর মধ্যে জ্বর বা ব্যথা না থাকলেও এক্স-রে করলে মৃদু নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এছাড়া নাক দিয়ে নেয়া স্যাম্পলে (সোয়াব) পরীক্ষায় নেগেটিভ ফল আসছে, যা পরীক্ষায় ভুল রিপোর্ট (ফলস নেগেটিভ) এর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। এ কারণে এই ভাইরাসকে ‘ধূর্ত’ বলা হচ্ছে।

এর মানে হলো— এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায়, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্ট তৈরি করে। এই কারণে COVID-Omicron XBB এত বেশি ছোঁয়াচে ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে।

৬.⁠ ⁠যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গাতেও অন্তত ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, সঠিকভাবে মাস্ক পরুন, এবং নিয়মিত হাত ধুয়ে ফেলুন—even যদি কাশি বা হাঁচি না থাকে।

এই COVID-Omicron XBB “ওয়েভ” প্রথম COVID-19 মহামারির চেয়েও ভয়াবহ।

সতর্কতা, সচেতনতা ও বৈচিত্র্যময় সুরক্ষা ব্যবস্থাই আমাদের রক্ষা করতে পারে।

✅ দয়া করে এই বার্তাটি বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শেয়ার করুন।
✅ শুধুমাত্র নিজের কাছে রেখে দেবেন না।
✅ যত বেশি সম্ভব লোককে জানিয়ে দিন।

ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরুন এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে-

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali