The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিশ্বের সবচেয়ে বড় কুমড়া এবং বিশাল কুমড়া ফলাতে আপনার করণীয়!

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ কুমড়া কেনার ও খাওয়ার অভ্যাস কম-বেশি সবারই আছে। কুমড়ার ওজন যদি হয় ১ টন তবে? নিশ্চয়ই মনে করছেন ভুল শুনছেন? আসলে তাই-ই সম্ভব করেছেন টিম ম্যাথিসন। চলুন বিস্তারিত জানা যাক।


কুমড়ার ওজন ১ টন হতে পারে এটা শুনে অনেকে ভ্রু কুঁচকালেও সম্প্রতি এমন ঘটনাই ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় কুমড়ার মালিকের নাম টিম ম্যাথিসন। অক্টোবরের ২০১৩ তে তিনি ২০৩২ পাউন্ডের কুমড়ার মালিক হিসাবে নাম লেখান। এটাই সর্বশেষ পাওয়া সবচেয়ে বড় কুমড়া যা গিনেজ বুকের রেকর্ড ভাঙতে সক্ষম হয়েছে।

Morgan Hill এর সাউথ বে তে অবস্থিত এই প্রতিযোগিতার আয়োজক Uesugi Farms তাদের ২৩ তম বার্ষিক প্রতিবেদনে টিম ম্যাথিসনকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। ৫৬ বছর বয়সী ম্যাথিসন বলেন, ভালো আবহাওয়া এবং তার আন্তরিক পরিশ্রমের কারণেই এ রেকর্ড করা তার পক্ষে সম্ভব হয়েছে। তিনি ১৪ হাজারের বেশি মার্কিন ডলার তার সম্মানি পাওয়া ছাড়াও বোনাস হিসেবে অতিরিক্ত পেয়েছেন ১৫০০’শ মার্কিন ডলার। বিস্তারিত দেখুন এখানে।

তবে টিমই যে এ কাজে প্রথম সেটি ভাবার কোনো কারণ নেই। এর আগে সেপ্টেম্বরের ২৮ তারিখ ২০১২ সালে Ron Wallace সবচেয়ে বড় কুমড়ার কৃতিত্ব অর্জন করেন। তার উৎপাদিত কুমড়াটির ওজন ছিলো ২০০৯ পাউন্ড। সেই উৎসবটির আয়োজক ছিলেন Topsfield Fair in Topsfield। অবশ্য তিনি ২০০৬ সালে ১৫০২ পাউন্ড ওজনেরও একটি কুমড়া নিয়ে সবার নজর কাড়েন।

আপনি যদি কুমড়া বড় করতে চান তবে শুধু চাষ করলেই হবে না, পর্যাপ্ত চেষ্টা, শ্রম পড়াশুনা থাকলে এবং সঠিক পথে আগালে প্রতিদিন একটি কুমড়া ৪০-৫০ পাউন্ড পর্যন্ত বাড়তে পারে। সবচেয়ে বড় কুমড়ার গর্বিত মালিক হতে গেলে আপনাকে অন্তত ১০ টি সিক্রেট তথ্য জানতেই হবে। চলুন জেনে নেই সে তথ্য গুলো :

১। যেন তেন মাটিতে আপনি কুমড়া চাষ শুরু করে দিলেই হবে না। এক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে মাটির PH টেস্ট করে নিতে হবে। মাটিতে কম্পোস্ট সার ব্যবহার করে এর উর্বরা শক্তি বাড়াতে হবে।

২। উন্নত মানের বীজ নির্বাচন করতে হবে। বীজ রুগ্ন হলে সেখান থেকে আপনি ফলবান কিছু আশা করতে পারবেন না।

৩। বীজ বপনের সময়কাল সম্পর্কে আপনাকে জ্ঞান থাকতে হবে। সব কিছুর চাষ সব ঋতুতে হয় না। এক্ষেত্রে আপনি চাষিদের সংস্পর্শে আসলে সবচেয়ে ভালো ধারণাটিই পাবেন। তবে আপনাকে এ জন্য অবশ্যই সময় দিতে হবে।

৪। যদি আপনি এ চাষে সত্যিই আগ্রহী হয়ে থাকেন আপনাকে এজন্য সময়ের কাজটি সঠিক উপায়েই করতে হবে। নিয়মমাফিক আপনি পর্যাপ্ত সার, পানি এবং প্রয়োজনীয় যোগান এর পেছনে দিয়ে যান, আশা করি ফল পেয়ে যাবেন।

৫। সময় মতো পানি সরবরাহ করতে হবে। তবে পানি টা এমন ভাবে দেবেন যেন তা মাটিকে আর্দ্র রাখে। কারণ বেশি পানিতে বীজ নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং এতে মাটি আলগা হয়ে যাবার সম্ভাবনাও থাকে।

৬। লিকুইড ক্যালসিয়াম সরবরাহ করতে হবে। কারণ গাছ সব সময় মাটি থেকে প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম নাও পেতে পারে। এর সাথে আপনি বাড়িতে রান্নার পর অপ্রয়োজনীয় অংশ যা ফেলে দেন তাও এখানে ব্যবহার করতে পারেন।

এছাড়া গাছকে পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে কীটনাশক ব্যবহার করতে পারেন এবং গাছকে অবশ্যই ছায়ার মাঝে রাখবেন। অতিরিক্ত সূর্যরশ্মি গাছের জন্য ক্ষতিকর। আরো বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন।

তথ্যসূত্র: WORLD RECORD ACADEMY

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali