The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

জাতীয় হকি দলের স্ট্রাইকার জিমি এখন কাপড় দোকানি!

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশ জাতীয় হকি দলের বর্তমান সময়ের সবচেয়ে প্রতিভাবান স্ট্রাইকার জিমি এখন নিউমার্কেটের কাপড় দোকানি! বিষয়টি শুনতে অবাক লাগলেও বাস্তবতার তাড়নায় জিমি এখন জীবিকার সন্ধানে।


Jimi01

বাংলাদেশ হকি ফেডারেশানের অন্তর্দ্বন্দ্বের বলি হয়ে বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে মাঠ কাঁপানো স্ট্রাইকার জিমি এখন নিউমার্কেটের তিনতলার এমএম ফ্যাশনের সাধারণ একজন কাপড় দোকানি। এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ জাতীয় দলের ব্যর্থতার দায় নিয়ে গঠিত হয় তদন্ত কমিটি, সেই কমিটিতে জিমি সহ আরও চার খেলোয়াড়কে দলীয় ব্যর্থতার জন্য দায়ী করা হয়। অবাঞ্ছিত ঘোসনা করা হয় অধিনায়ক জিমি, সেন্টার হাফ কামরুজ্জামান রানা, লেফট ব্যাক ইমরান আহমেদ পিন্টু ও গোলরক্ষক জাহিদকে।

জিমিদের দল থেকে বহিষ্কারের পেছনে হকি সংশ্লিষ্ট দেশের সাবেক এবং বর্তমান অনেক ব্যক্তি মনে করছেন এখানে যতোটা জিমিদের দায় তার থেকে অনেক বেশি কর্মকর্তাদের নিজেদের দলাদলি এবং ব্যক্তিগত স্বার্থ দায়ী। একজন খেলোয়াড় মাঠে খারাপ খেলতেই পারে, তাই বলে তাঁকে দল থেকে বহিস্কার কিংবা সম্পূর্ণ ক্যারিয়ার নস্ট করে দেয়ার মত কাজ পৃথিবীর কোন দেশের ক্রীড়া দফতর করেনা। অনেকেই মনে করছেন যদি জিমিদের কোন দায় থেকেও থাকে তবে জিমিদের দুর্বলতা দেখিয়ে দেয়া যেতো খেলার মান বাড়াতে ফেডারেশান ব্যবস্থা নিতে পারতেন তাদের সেভাবে তৈরি করা যেতো! কিংবা তাদের ভালো খেলার জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা দেয়া যেতো। কিন্তু হকি ফেডারেশান তা না করে উল্টা দেশের ৫ উদীয়মান খেলোয়াড়কে অবাঞ্ছিত করলেন দল থেকে।

এখন জিমির বয়স ২৮, মাঠে তিনি এখনো দেশকে ভালো খেলা দিয়ে যেতে পারেন নির্দ্বিধায়। তাছাড়া বাংলাদেশ হকি দলের বর্তমান দুর্বল স্ট্রাইকিং দেখে তো বার বার দর্শক থেকে হকি বোদ্ধাদের জিমির কথাই মনে হয়। কেনো দেশের সেরা স্ট্রাইকারকে অবাঞ্ছিত করে দুর্বল দল নিয়ে মাঠে নামা।

Jimi02_1

জিমি বলেন, “আমি অপেক্ষা করেছি ফেডারেশানের সিদ্ধান্তের জন্য, কি করবো বলেন? আমাকে তো চলতে হবে, পরিবারের কথা ভাবতে হবে, তাই জীবন জীবিকার সন্ধানে এখানে দোকান নিয়ে আছি।”

জিমির পরিবারের সবাই হকির সাথে জড়িত, জিমির বাবা আব্দুর রাজ্জাক ছিলেন ৭০এর দশকের দেশ সেরা হকি খেলোয়াড়, তাঁকে সে সময় সোনাভাই বলেই সবাই জানতেন, জিমির ছোট ভাইও বিকেএসপিতে হকি নিয়ে আছেন। জিমিরা ২ ভাই ৩ বোন এবং মা বাবা নিয়ে সংসার। বাবা চাকরি থেকে অবসরে গেলে সংসার চলতো জিমির জাতীয় দলের আয় থেকেই।

আমরা যদি জিমিদের বাদ পড়া নিয়ে একটু গভীরে যেয়ে দেখি তাহলে হয়তো অনেক কিছুই বেরিয়ে আসতে পারে। মূলত জাতীয় দল থেকে অবাঞ্ছিত হওয়াদের মাঝে জিমি সহ ৩ জন হচ্ছেন মোহামেডানের খেলোয়াড়। এবং এরাই মূলত হকি লিগ আয়োজন নিয়ে বিভক্ত-আন্দোলনের নায়কও। তাছাড়া মহামেডান এবং হকি ফেডারেশানের মাঝে নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব অনেক পুরোনো। অতএব কর্মকর্তাদের মাঝে রেষারেষির কারণেই এসব খেলোয়াড়দের ক্যারিয়ার ধ্বংস হচ্ছে কিনা সেই বিষয়টি হকি সংশ্লিষ্ট অনেকের বুঝতে বাকি নেই।

এশিয়ান কাপে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে জিমি ও জাহিদকে তিন বছরের জন্য আন্তর্জাতিক হকি এবং দুই বছরের জন্য ঘরোয়া হকিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। ফলে তারা বর্তমানে ঘরোয়া এবং আন্তর্জাতিক কোনো খেলায় অংশ নিতে পারছেন না।

জিমি বলেন, “আমি সাংবাদিক ভয় পাই, আমি চাইনা আমার কোন কথায় বোর্ড আমাকে ভুল ভাবুক। আমি আমার অভাবের কথা বলবোনা, আমি আমার মতো করে আমার সংসার চালাচ্ছি। তবে আমি আবার জাতীয় দলে খেলতে চাই, আমার জাতীয় দলকে দেশকে দেয়ার এখনো অনেক কিছুই বাকি।”

বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক এবং স্ট্রাইকার জিমি জাতীয় দলের হয়ে গোল করেছেন ৭৫টি। জিমি এক মিডিয়ার সাংবাদিককে বলেন, “ভাই আমাদের অবাঞ্ছিত করা নিয়ে আর নিউজ কইরেন না, আমাদের কেনো অবাঞ্ছিত করা হইছে তা হকি ফেডারেশান ভালো জানে, আমরা আবার দলে ফিরতে চাই, মাঠে নামতে চাই হকি স্টিক হাতে।”

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali