The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ঘুমের ইতিবৃত্তঃ আমরা কেন ঘুমাই, না ঘুমালে আমাদের কি হবে?

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ জীবন ধারণের জন্য ঘুম অত্যাবশ্যক। মানুষ জীবনের এক-তৃতিয়াংশ ঘুমিয়েই কাটায়। প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা ঘুমাই কেন? না ঘুমালে কি হবে? ঘুমালেই বা কি হবে? চলুন, প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজার চেষ্টা করি।

lack-of-sleep-leads-to-weight-gain

আমরা কেন ঘুমাই?
যুগ যুগ ধরে এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে বিজ্ঞানীরা একমত হতে পারেনি। কেউই পুরোপুরি নিশ্চিতভাবে ঘুমের কারণ বের করতে পারেনি। কেউ বলে, ঘুমালে ক্ষয়কৃত শক্তির পুনরুদ্ধার হয়। কিন্তু সত্যি কথা হচ্ছে ঘুমালে মাত্র ৫০ কিলোক্যালরি শক্তি পাওয়া যায় যা এক টুকরো টোস্ট খেলেই পাওয়া যায়।

আমরা ঘুমাই কারণ এটি বিভিন্ন জ্ঞানীয় দক্ষতা যেমন বক্তৃতা, স্মৃতি, উদ্ভাবনী চিন্তাসহ বিভিন্ন কাজে মস্তিষ্ক স্বাভাবিক রাখে। অর্থাৎ, ঘুম মস্তিষ্ক উন্নয়নে সহায়তা করে।

না ঘুমালে কি হবে?
ঘুমের ভূমিকা বুঝতে হলে আগে বুঝতে হবে না ঘুমালে কি হবে। না ঘুমালে আমাদের মস্তিষ্ক ঠিকভাবে কাজ করবে না। মেজাজ তিরিক্ষি, বিরক্তি, বিস্মৃতি প্রভৃতি সমস্যা দেখা দিবে। একরাত না ঘুমালেই উল্লেখযোগ্য হারে মনোযোগ কমে যায়। ক্রমাগত অপর্যাপ্ত ঘুমের কারণে মস্তিষ্কের যে অংশ ভাষা, স্মৃতি, পরিকল্পনা ও সময়বোধ নিয়ন্ত্রণ করে তা দুর্বল হয়ে যায়। গবেষণায় দেখা যায়, অনিয়মিত ঘুমের ফলে দ্রুত ঘটে যাওয়া ঘটনায় প্রতিক্রিয়া এবং উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা হ্রাস পায়।

না ঘুমানোর ফল শুধু মস্তিষ্কে নয়, মানসিক ও শারীরিকভাবেও পড়ে। এর ফলে মানসিক চাপ ও উচ্চ রক্ত চাপ দেখা দেয়। অনিয়মিত ঘুম স্থূলতার জন্য দায়ী।

ঘুমের ইতিবৃত্তঃ
ঘুম হচ্ছে মূলত ৯০ থেকে ১১০ মিনিটের পর্যায়বৃত্ত চক্র। ঘুমের দুই বিভাগ। এগুলো হল, চোখের নড়াচড়া সহ এবং চোখের নড়াচড়া ছাড়া ঘুম।

921664-sleeping-baby

চোখের নড়াচড়া ছাড়া ঘুমঃ

প্রথম ধাপঃ হালকা ঘুম
ঘুমের প্রথম ধাপে আমরা আধা ঘুম আধা জাগরণে থাকি। আমাদের পেশীর সক্রিয়তা কমতে থাকে এবং মৃদু ঝাঁকুনি দেখা দিতে পারে। ঘুমের এই প্রথম ধাপে আমরা চাইলে জেগে উঠতে পারি।

দ্বিতীয় ধাপঃ সত্যিকারের ঘুম
হালকা ঘুমের ১০ মিনিটের মধ্যে আমরা ঘুমের দ্বিতীয় ধাপে প্রবেশ করি। এটি প্রায় ২০ মিনিটের মত বজায় থাকে। নিঃশ্বাসের এবং হৃৎপিণ্ডের গতি কমে যায়। এটি মানুষের ঘুমের বৃহৎ অধ্যায়।

তৃতীয় ও চতুর্থ ধাপঃ গভীর ঘুম
তৃতীয় ধাপে মস্তিষ্ক ডেল্টা তরঙ্গ নিঃসরণ শুরু করে। এই ধাপে নিঃশ্বাসের এবং হৃৎপিণ্ডের গতি সর্বনিন্ম থাকে।

চতুর্থ ধাপে ছান্দিক নিঃশ্বাস প্রবাহ হয় এবং পেশীতে সামান্য সক্রিয়তা দেখা দেয়। গভীর ঘুমের সময় জেগে উথলে আমরা তাৎক্ষনিক তাল মেলাতে পারি না। কিছুক্ষণ টলায়মান এবং অবুঝ থাকার পর আস্তে আস্তে সব স্বাভাবিক হয়। বাচ্চারা এই ধাপে বিছানায় প্রস্রাব করে, ঘুমের মধ্যে হাটে।

চোখের নড়াচড়া সহ ঘুমঃ
ঘুমানোর ৭০ থেকে ৯০ মিনিট পরে চোখের নড়াচড়া সহ ঘুম শুরু হয়। এই পর্যায়ে তিন থেকে পাঁচটি ধাপ থাকে। এই সময় নিজেরা অচেতন থাকলেও মস্তিষ্ক সক্রিয় থাকে, মাঝে মাঝে জাগ্রত অবস্থার চেয়েও সক্রিয়। এই সময়ে মানুষ স্বপ্ন দেখে।

এই ধাপে চোখ নড়তে থাকে। নিঃশ্বাস ও হৃৎপিণ্ডের গতি বাড়তে থাকে। এই সময় আমাদের শরীর অনেকটা অবশ থাকে। এই ধাপের পর ঘুমের চক্র পুনরায় শুরু হয়।

কতক্ষণ ঘুমান উচিত?
ঘুমের এমন কোন নির্দিষ্ট সময় নেই। মানুষে মানুষে প্রার্থক্য থাকায় ভিন্ন ভিন্ন সময় তাদের জন্য আদর্শ। তবে গবেষণা থেকে জানা গেছে, মানুষ ৫ থেকে ১১ ঘণ্টা ঘুমায়। গড় ঘুমের পরিমাণ হচ্ছে ৭.৭৫ ঘণ্টা।

অবশেষে বলা যায়, নিজের ঘুমকে নিজেই চিনুন। চিন্তা করে উপযুক্ত সময় ধরে ঘুমান। তাহলেই শরীর, মস্তিষ্ক ও মন ভাল থাকবে।

সূত্রঃ bbc

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali