দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পুরাতন একটি প্রবাদ বাক্য আছে। আর তা হলো, ‘বিড়াল বাঘের মাসি’। সেই প্রবাদ বাক্যটিই নাকি সত্যি! এবার বলা হয়েছে, বিড়ালের ৯৫ শতাংশ নাকি বাঘ!
সেই আমলের সেই প্রবাদ বাক্যটির বিষয় অর্থাৎ বিড়ালকে বাঘের মাসি কেনো বলা হতো? শুধু কি এটা একটা প্রচলিত কথা? নাকি এর পিছনে অন্য কোনও কারণও রয়েছে? এ প্রশ্ন অনেকের মনে আসতেই পারে।
সংবাদ মাধ্যমে এবার সেই বিড়াল ও মাসি কথাটির তাৎপর্য উঠে এসেছে। বিড়ালকে বাঘের মাসি বলা হয় ঠিক, তবে বিড়াল আসলে বাঘের মাসি নয়, বিড়াল ৯৫ শতাংশ বাঘ। বাঘের মধ্যেকার শুধু চারিত্রিক স্বভাবই নয়, বিড়ালের সঙ্গে মেলে অনেক কিছুই। আবার বাঘের শারীরিক ও জেনেটিক মিলও রয়েছে বিড়ালের মধ্যে।
প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়, পরীক্ষা করে দেখা গেছে, বাড়িতে পোষা বিড়ালটির মধ্যে নাকি ৯৫.৬% ডিএনএ রয়েছে বাঘের! তাই বিড়ালকে বাঘের মাসি আর বলা যাবে না। তাকে বরং বাঘ বলাই শ্রেয়। যেহেতু বিড়ালের ৯৫ শতাংশ বাঘের ডিএনএ রয়েছে তাই এটিকে বাঘ বললে ভুল বলা হবে না। শুধু চেহারাটির আয়তন খুব ছোট এই যা!