দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ‘মারুতি জিপসি’ গাড়ি সেনাবাহিনীতে ব্যবহার করা হয় কিন্তু কেনো? এই প্রশ্ন অনেকের। আজ জেনে নিন ‘মারুতি জিপসি’ গাড়ি সেনাবাহিনীতে ব্যবহার হয়।
কোথাও চট করে জিপসির গতিরোধ করা সম্ভব হয় না। বর্তমান দিনের কোনো অত্যাধুনিক জিপের সঙ্গে তার তুল্যমূল্য বিচারে অনেকটাই পিছিয়ে পড়বে মারুতি জিপসি। হাজারো রকমের অসুবিধা রয়েছে এটিতে। তবুও বেশিরভাগ সেনাবাহিনীতে জিপ হিসাবে ‘মারুতি জিপসি’ এক অদ্বিতীয়। কিন্তু কেনো? এই প্রশ্ন অনেকের।
এর কারণগুলো হলো:
# মারুতি জিপসি একমাত্র জিপ যার ওজন কম হওয়ায় খুব সহজেই এয়ারলিফট করানো যায়।
# এয়ার ড্রপিং-ও খুব সহজে হয়ে যায়।
# বর্তমান দিনের যত অত্যাধুনিক এসইউভি জিপ রয়েছে, তাতে অহেতুক জিনিসপত্র দিয়ে গাড়িটিকে ভারী করে দেওয়া হয়।
# মারুতি জিপসিতে এসবের ঝামেলা একেবারেই সেনাবাহিনীকে পোহাতে হয় না।
# এতে রয়েছে ‘র পাওয়ারের’ সুবিধা। যে কোনো স্থানে চলেও যেতে পারে জিপসি।
# মরুভূমির রাস্তা বলুন বা এবড়ো-খেবড়ো পাথুরে পথ, কোথাও জিপসির গতিরোধ চট করে সম্ভব হয় না।
# ১২৯৮ সিসির ৪ সিলিন্ডারের ইঞ্জিন যে কোনো অত্যাধুনিক এসইউভি-র ইঞ্জিনের মতোই অত্যন্ত শক্তিশালী।
# প্রয়োজন অনুযায়ী জিপসির বডি অতি সহজে রদ-বদল করা যায়।
# মারুতি জিপসির মাথার উপরটা খুবই শক্তিশালী।
# অন্তত ২০০ কেজি ওজন বহন করতে সক্ষম।
# এর উইন্ডশিলের কাঁচকে সহজেই সরিয়ে দেয়া যায়।