দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ জেরুজালেম ইস্যুতে ফিলিস্তিনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতীকী ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। ফিলিস্তিনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সের প্রতীকী বিচার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, জেরুজালেম ইস্যুতে ফিলিস্তিন ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। সেখানকার জনগণ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে প্রতিবাদ অব্যাহত রেখেছে। ফিলিস্তিনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সের প্রতীকী বিচারও অনুষ্ঠিত হয়েছে। জর্ডান নদীর পশ্চিম তীরের দক্ষিণে আইদা শরণার্থী শিবিরের অধিবাসীরা এই বিচারের আয়োজন করে।
ওই প্রতীকী আদালতের বিচারকরা তাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির রায় দেন। বিচার শেষে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও পেন্সের কুশপুত্তলিকা পোড়ানো হয়। এরপর প্রতীকী বিচার ও কুশপুত্তলিকা পোড়ানোর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকেই এই পদক্ষেপের প্রশংসা করে মন্তব্যও করেছেন। আবার কেও কেও লিখেছেন, সম্ভব হলে ওদেরকে এরচেয়ে বড় শাস্তিও দেওয়া উচিত।
উল্লেখ্য, মুসলমানদের তৃতীয় পবিত্র স্থান হিসেবে খ্যাত জেরুজালেমকে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে ঘোষণার অপরাধে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও পেন্সের বিরুদ্ধে এই প্রতীকী বিচারের আয়োজন করা হয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সও সম্প্রতি ইহুদিবাদী ইসরায়ে সফরে গিয়ে ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ঘোষণা করেন। মাইক পেন্স বলেছেন, জেরুজালেমকে রাজধানী ঘোষণার মাধ্যমে সঠিক কাজটিই করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।