The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

জেনে নিন হেঁচকি উঠা বন্ধ করার কৌশল

সাধারনত পরিপাকতন্ত্রের গোলমালের কারনে হেঁচকি উঠতে পারে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মানব জীবনে ছোট খাটো শারিরীক সমস্যা একটি সাধারান ব্যাপার। হাঁচি হওয়া, জ্বর জ্বর ভাব, হেঁচকি উঠা, মাংসপেশীতে হালকা ব্যাথা ইত্যাদি হতেই পারে। তবে এদের মধ্যে হেঁচকি উঠা যদি একবার শুরু হয় তাহলে আপনার বিপদ আছে। যদিও হঠাৎ করে হেঁচকি উঠা তেমন বড় সমস্যা না তবে এই সমস্যা মানুষকে অস্থির এবং ক্লান্ত করে তোলে।

জেনে নিন হেঁচকি উঠা বন্ধ করার কৌশল 1

আমাদের শরীরের ভ্যাগাস নার্ভ অথবা এর কোন একটি শাঁখা প্রশাখা যেগুলা (ব্রেন থেকে অ্যাবডোমেন পর্যন্ত প্রসারিত ) বাধাপ্রাপ্ত অথবা উদ্দীপ্ত হয়। ফলে এই সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষজ্ঞগণ বলেন যে সাধারনত পরিপাকতন্ত্রের গোলমালের কারণে হেঁচকি উঠতে পারে।

বিশেষ করে লোকজনের মধ্যে যদি হেঁসকি শুরু হয় তাহলে নিজের কাছে কেমন যেন অপমান বোধ লাগে।হেঁচকির আওয়াজ আশেপাশের অন্য মানুষের জন্য বেশ বিরক্তিকর।হেঁচকি বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত কিছুই করা সম্ভব হয় না। কোন কিছু করতে গেলেই হেঁচকি উঠে সেই কাজে ব্যাঘাত ঘটায়। তাই আজ আমরা আলোচনা করব খুব সহজে কিভাবে হেঁচকি বন্ধ করা যাই। চলুন তাহলে শুরু করা যাক।

নাক চেপে ধরে ঢোক গিলুনঃ

বড় করে শ্বাস নিয়ে একহাতে নাক টিপে ধরে ঢোক গিলুন। এভাবে ঢোক গিলতে থাকুন ৫-৭ সেকেন্ড পর পর। কিছুক্ষণ পর আবার বড় করে শ্বাস নিয়ে আবার আগের মত করতে থাকুন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই হেঁচকি উঠা বন্ধ হয়ে যাবে।

রক্তে কার্বন ডাই-অক্সাইড সরবরাহঃ

জেনে নিন হেঁচকি উঠা বন্ধ করার কৌশল 2

আপনার যদি খুব হেঁচকি উঠতে থাকে এবং কিছুতেই বন্ধ না হয়। তার একটি কারণ হচ্ছে রক্তে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ কমে যাওয়া। রক্তে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ কমে গেলেই হেঁচকি ওঠা শুরু হয়। একটি পলিথিনের ব্যাগের মধ্যে মুখ নিয়ে তার মধ্যে প্রশ্বাস ছাড়ুন এবং শ্বাস নিন। তাহলে ওই কার্বন ডাই-অক্সাইড যুক্ত বাতাসকে শ্বাস হিসেবে গ্রহন করায় আপনার রক্তে কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা বেড়ে যাবে।যখন রক্তে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ ঠিক হবে তখন আপনা আপনিই আপনার হেঁচকি উঠা বন্ধ হয়ে যাবে।

শীতল পানি পান করুনঃ

একটি গ্লাসে ফ্রিজ থেকে ঠান্ডা পানি নিয়ে ধীরে ধীরে পান করুন। ঠান্ডা পানি পান করলে খুব দ্রুত হেঁচকি উঠা বন্ধ হয়ে যাবে। অনেক সময় শরীরে পানি শূণ্যতার কারনেও হেঁচকি উঠতে পারে।

এক চামচ চিনিঃ

এক চামচ চিনি নিন ও জিহ্বার পিছনে [যেখান দিয়ে টক স্বাদ নেন] রাখুন।এতি নার্ভের উত্তেজনা বাড়াবে। ফলে হেঁচকি বন্ধ হবে।
ফলে হেঁচকি বন্ধ হবে।

এছাড়া কেউ যদি আপনাকে ভয় দেখাতে বা সারপ্রাইজ দিতে পারে তাতেও ভাল কাজ হবে। -জিহ্বা কামড়ে ধরুন, একটু লেবু কামড়ে ধরুন ইত্যাদি উপায়েও হেঁচকি বন্ধ হয়। তবে এসব উপায়ে যদি হেচঁকি বন্ধ না হয় তাহলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যান।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali