The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিশ্বকাপ ফুটবল: কখনও গোল করতে পারেনি এমন ৫টি দেশ

মাত্র কটা দিন পরেই শুরু হতে চলেছে রাশিয়া বিশ্বকাপ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যতো দিন ঘনিয়ে আসছে ততোই বাড়ছে উত্তেজনা। আর মাত্র ক’দিন রয়েছে। তারপর পুরো বিশ্ব মেতে উঠবে ফিফা ফুটবল বিশ্ব কাপে। আজ জেনে নিন বিশ্বকাপে কখনও গোল করতে পারেনি এমন ৫টি দেশের কথা।

যাকে এক কথায় বলা যায়, ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ সেটি এখন একেবারে দুয়ারে। মাত্র কটা দিন পরেই শুরু হতে চলেছে রাশিয়া বিশ্বকাপ। এবার বসতে চলেছে এই প্রতিযোগিতার ২১তম আসর।

মূলত ফুটবল গোলের খেলা, তাই ফুটবলের সবচেয়ে বড় টুর্নামেন্টে নি:সন্দেহে সবার আগ্রহের কেন্দ্রেই থাকেন টুর্নামেন্টের সর্বাধিক গোলদাতার দিকে- সেটিই স্বাভাবিক। বিশ্বকাপের মাঠে গড়ানো ২১টি আসরে এ পর্যন্ত মোট ২২ জন হয়েছেন সবচেয়ে বেশি গোল দাতার মালিক। তবে আমরা আজ দেখবো এর উল্টো রেকর্ড। আজ আমরা দেখে দেখবো বিশ্বকাপের মূলপর্বে খেলার যোগ্যতা পেয়েও কখনও একটাও গোল করতে পারেনি এমন ৫টি দেশের তালিকা!

চীন

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হলো চীন। অন্যান্য অলিম্পিক ইভেন্টে প্রচুর সাফল্য পেলেও ফুটবলে চীন সাফল্যখরায় ভুগছে দীর্ঘদিন ধরেই। ২০০২ সালের বিশ্বকাপ এ পর্যন্ত তাদের অংশ নেওয়া একমাত্র বিশ্বকাপ। ওই আসরে গোলের খাতা খুলতে পারেনি চীন। প্রথম ম্যাচে কোস্টারিকার কাছে তারা হেরে যায় ২ গোলে। ব্রাজিলের কাছে ৪ গোলে ও তুরস্কর কাছে ৩-০ গোলে হেরে গ্রুপ পর্ব হতেই বিদায় নিতে হয়েছিল চীনকে।

ডাচ ওয়েস্ট ইন্ডিজ

ডাচ ওয়েস্ট ইন্ডিজ নাম কিছুটা অপরিচিত মনে হলেও দেশটি আমাদের একেবারেই অজানা নয়। বর্তমানে এই টিমটি পরিচিত ইন্দোনেশিয়া নামেই। ১৯৩৮ সালের বিশ্বকাপে যখন পৃথিবীর এই ভূখণ্ডটির নাম লিখিয়েছিলো, তখন অবশ্য এটি ছিল নেদারল্যান্ডসের অধীনেই। তখন তাদের নাম ছিল ডাচ ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ওই নামে এইবারই বিশ্বকাপে অংশ নিতে পেরেছিল ইন্দোনেশিয়া। সেবার তারা খেলতে পেরেছিলো মাত্র একটি ম্যাচ। হাঙ্গেরির বিপক্ষে সেই ম্যাচটি হেরেছিল ৬-০ গোলের বড় এক ব্যবধানে।

জায়ারে

বর্তমানে কঙ্গো নামের আফ্রিকান দেশটি বিশ্বকাপে অংশ নেয় ১৯৭৪ সালে। তখন এই দেশটির নাম ছিলো জায়ারে। বিশ্বকাপে মোট ৩টি ম্যাচ খেলে তারা। প্রথম ম্যাচে স্কটল্যান্ডের মুখোমুখি হয়ে দুর্দান্ত খেললেও শেষ পর্যন্ত হেরে যায় ২-০ গোলে। সেসময় দেশটির স্বৈরশাসক ব্যাপক ক্ষেপে গিয়েছিলেন ফুটবলারদের এমন পারফরম্যান্সে। তাদের বলে দেওয়া হয়েছিল যে, তারা বিশ্বকাপে খেলার জন্য কোনো প্রকার অর্থই পাবে না! হতাশ জায়ারে খেলোয়াড়রা পরের ম্যাচে ৯-০ গোলে হেরে গিয়েছিলো যুগোস্লাভিয়ার কাছে। তবে শেষ ম্যাচে শক্তিশালী ব্রাজিলের মুখোমুখি হয়ে হেরে যায় ৩-০ গোলে। এরপর আর কখনও বিশ্বকাপে দেখা যায়নি এই দেশটিকে।

ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো

ক্রিকেটর বরপুত্র ব্রায়ান লারার দেশ হিসেবে ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো একবারই ফিফা বিশ্বকাপের মূলপর্বে খেলেছে। দেশটির প্রধান খেলা ক্রিকেট হলেও ফুটবলটাও একেবারে খারাপ খেলে না ছোট্ট ক্যারাবীয়ান দ্বীপ দেশটি। তারই প্রমাণ হলো ২০০৬ সালের বিশ্বকাপে এই দশেটির অংশ নেওয়া। অন্য দেশগুলোর মতো ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগোও কোনো গোল করতে পারেনি সে বছর। তবে অন্য দেশেগুলোর মতো তারা সবগুলো ম্যাচে হারের মুখ দেখেনি- এমনটি হয়নি। নিজেদের প্রথম ম্যাচেই তারা সুইডেনের সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করে। পরের দুই ম্যাচে ইংল্যান্ড ও প্যারাগুয়ে উভয় দলের কাছে ২-০ গোলে হেরে টুর্নামেন্ট হতে বিদায় নিয়েছিলো ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো।

কানাডা

বিশ্বকাপ ফুটবেল গোল করতে না পারা আরেকটি দেশ হলো কানাডা। ১৯৮৬ সালে মেক্সিকোয় আয়োজিত বিশ্বকাপে প্রথম ও শেষবারের মতো বিশ্বকাপ খেলেছিল এই দেশটি। সে বছর প্রথম ম্যাচে কানাডা ফ্রান্সের কাছে হেরে যায় ১-০ গোলে। পরের ম্যাচে ব্যবধানটা একটু বেড়ে যায়। হাঙ্গেরির বিপক্ষে এই বছর কানাডার হার হয় ২-০ গোলে। গ্রুপ পর্বে নিজেদের সর্বশেষ ম্যাচে সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছে ২-০ গোলে হেরে শেষ হয়ে যায় কানাডার বিশ্বকাপ যাত্রা।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali