দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এক সময় রেওয়াজ হিসেবে থাকা সৌদি আরবে চাবুক মারার শাস্তি উঠিয়ে নেওয়া হচ্ছে। দেশটির সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশনায় বলা হয়, চাবুক মারার বদলে কারাদণ্ড বা জরিমানার বিধান করা হবে।
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ এবং তার ছেলে মোহাম্মদ বিন সালমানের মানবাধিকার সংস্কারের অংশ হিসেবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে।
ভিন্নমতাবলম্বীদের দমনসহ প্রখ্যাত সাংবাদিক জামাল খাসোগি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে সৌদি কর্তৃপক্ষ। মানবাধিকারের সবচেয়ে বাজে রেকর্ড সৌদির বলে দাবি করে থাকেন সমালোচকরা।
দেশটিতে সর্বশেষ চাবুক মারার ঘটনা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচারও করা হয় ২০১৫ সালে। তখন ব্লগার রাফি বাদাওয়িকে প্রকাশ্যে চাবুক মারার ঘটনা ঘটে।
ইসলাম অবমাননা এবং সাইবার অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছিল ব্লগার রাফির বিরুদ্ধে। অপরাধ প্রমাণিত হওয়ার পর তাকে এক হাজার বার চাবুক মারার সাজা ঘোষণা করা হয়েছিলো।
তবে বিশ্বব্যাপী ক্ষোভ এবং তার মৃতপ্রায় অবস্থা নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হওয়ার পর সেই সাজার আংশিক মওকুফ করা হয়।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।