দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নিজেদের লাক্সারি সিল্ক মেটালিক ফিনিশ সল্যুশনকে এবার আরো বিলাসবহুল এক রূপে বাজারে নিয়ে এসেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় পেইন্ট সল্যুশন প্রতিষ্ঠান বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড (বিপিবিএল)।
ট্রেন্ডিং আইশ্যাডো থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে বার্জার নিয়ে এসেছে অভিনব লাক্সারি সিল্ক মেটালিক ফিনিশ, যা ব্যবহারকারীদের দেয়ালকে দিবে মেটালিক এবং গ্লসি ইফেক্ট।
চোখের মেকওভারকে ঘিরে বিশ্বজুড়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। এ থেকে উৎসাহিত হয়েই বার্জার এর লাক্সারি সিল্ক মেটালিক ফিনিশ সল্যুশনকে একটি দূর্দান্ত রূপে উপস্থাপন করেছে, যাতে গ্রাহকরা এবার তাদের ঘরের দেয়ালেই ঝলমলে মেকআপের সৌন্দর্য এবং গ্ল্যামারকে জীবন্ত করে ফুটিয়ে তুলতে পারেন।
বার্জার লাক্সারি সিল্ক মেটালিক ফিনিশ বাড়ির অভ্যন্তরীণ দেয়ালে প্রয়োগের জন্য শ্রেষ্ঠ মানের ওয়াটার-বেজড মেটালিক ফিনিশ কোটিং। এর চকচকে গ্লিটার উপাদানের সাথে সিল্কের নজরকাড়া আবেদনের সংমিশ্রণ একদিকে যেমন আপনার নান্দনিক রুচিকে প্রতিফলিত করবে, সেই সাথে আপনার বাড়ির নিজস্ব একটি স্টাইল স্টেটমেন্ট তৈরি করতেও সহায়তা করবে।
বাজারে এ জাতীয় সকল পণ্যের মধ্যে বার্জারের লাক্সারি সিল্ক মেটালিক ফিনিশ একেবারেই অনন্য, প্রিমিয়াম এবং এর স্বকীয়তার কারণে আলাদা করে চোখে পড়ার মত। এর অসংখ্য বৈশিষ্ট্য এবং সুবিধার মধ্যে রয়েছে অভ্যন্তরীণ পেইন্টের ক্ষেত্রে মেটালিক ফিনিশ-সহ বিশেষ গুণগত মান, শতকরা ৯৯.৯ ভাগ মাইক্রোবিয়াল রিডাকশন-সহ স্বাস্থ্যসুরক্ষা প্রলেপ, দীর্ঘস্থায়িত্ব, বিশুদ্ধ এক্রেলিক পলিমার-সহ পানি-নির্ভর পেইন্ট, বায়ুবাহিত ধূলোময়লা এবং তেল নিরোধ সক্ষমতা, অ্যালকালাই এবং এফ্লুরোসেন্স প্রতিরোধ ক্ষমতা, সাবস্ট্রেট পেনেট্রেশন এবং টপকোড অ্যাডহেশন।
বার্জার লাক্সারি সিল্ক মেটালিক ফিনিশের এমন অনন্য সব বৈশিষ্ট্যের সংযোজন ব্যবহারকারীদের জীবনে নিয়ে আসবে স্বাচ্ছন্দ্য, কারণ এর ফলে তারা খুব সহজেই দেয়াল থেকে সব ধরণের দাগ পরিষ্কার করতে পারবেন। এটি দেয়ালের উজ্জ্বল দীপ্তিময়তাকে বছরের পর বছর অটুট রাখতে সাহায্য করে। এর উচ্চ স্ক্রাব-রেজিস্টেন্স প্রপার্টি’র কারণে বার্জার লাক্সারি সিল্ক মেটালিক ফিনিশ ব্যবহৃত দেয়ালগুলো পানি বা সাবান-পানির মিশ্রণ দিয়ে ধুয়ে ফেলা যায়, যা গ্রাহকদেরকে দেয়ালের চকচকে ধাতব রূপটিকে একটি লম্বা সময়ের জন্য উপভোগ করার স্বাধীনতা দেয়। খবর প্রেস বিজ্ঞপ্তির।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।