The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

নাম বদলাচ্ছে ফেসবুক!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফেসবুক তাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নাম বদল করছে বলে খবর বেরিয়েছে। ২৮ অক্টোবর নতুন নাম ঘোষণা করা হতে পারে। সম্প্রতি দ্য ভার্জে প্রকাশিত এক রিপোর্টে এই তথ্য উঠে এসেছে।

নাম বদলাচ্ছে ফেসবুক! 1

বিগত কয়েক বছর ধরেই ভার্চুয়াল রিয়েলিটি এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটির দুনিয়ায় গবেষণার কাজ চালাচ্ছিল মার্কিন এই কোম্পানিটি। সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানির থেকে নিজের পরিচয় পরিবর্তন করতেই নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।

কিন্তু কেনো এই পরিবর্তন? ইতিমধ্যেই মেটাভার্সের জন্য ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার লগ্নির ঘোষণাও করেছে মার্ক জাকারবার্গের এই কোম্পানী। সে জন্য ইউরোপে ১০,০০০ নতুন কর্মসংস্থান হবে বলেও কোম্পানীর তরফ থেকে জানানো হয়। তাহলে এই মেটাভার্স আসলে কী?

গুগল যেমন অ্যালফাবেট নামক কোম্পানীর অধীনে কাজ করে। ঠিক একইভাবে একটি পেরেন্ট কোম্পানীর অধীনে কাজ করবে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম এবং কোম্পানীর অন্যান্য সার্ভিসও।

ফেসবুক প্রধান মার্ক জাকারবার্গ জানিয়েছেন যে, খুব দ্রুত মেটাভার্সের মাধ্যমে গোটা দুনিয়া চলবে। তাই এই দুনিয়ায় নিজের নাম শক্ত করতে এখনই কোম্পানীর নাম বদল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন এই কোম্পানীটি। ইতিমধ্যেই ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কোম্পানী অকুলাস কিনে নিয়েছে ফেসবুককে। তাই ভার্চুয়াল রিয়েলিটির দুনিয়ায় পিছিয়ে থাকতে মোটেও রাজি নয় কোম্পানীটি।

এই কারণেই নাকি সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানীর পরিচয় থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছে ফেসবুক। এই মুহূর্তে ফেসবুকের উপরে একাধিক অভিযোগও উঠছে। সেই সময় কোম্পানীর পরিচয় পরিবর্তন করে গ্রাহকের বিশ্বাস আবারও ফিরে পেতে চাইছে কোম্পানীটি।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ একাধিক দেশে ইতিমধ্যেই কড়া সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছে এই কোম্পানীটি। কোম্পানীর বিরুদ্ধে জেনে শুনে সমাজের ক্ষতি করার অভিযোগও এনেছেন ফেসবুকের প্রাক্তন প্রোডাক্ট ম্যানেজার।

মেটাভার্স আসলে কী? এই প্রশ্নের একাধিক উত্তর রয়েছে। এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হলো মেটাভার্স একটি সমান্তরাল ভার্চুয়াল দুনিয়া। যেখানে বিভিন্ন চরিত্র পরিচয় এবং জিনিসপত্র থাকবে।

ইন্টারনেট জামানার পর মেটাভার্স জনপ্রিয়তাও পেতে পারে। তবে সিলিকন ভ্যালির গবেষকরা মনে করছেন, ফিসিকাল এবং ডিজিটাল উভয় দুনিয়ায় উপস্থিত থাকবে মেটাভার্স।

তবে একটিমাত্র কোম্পানীর মাধ্যমে মেটাভার্স তৈরি মোটেও সম্ভব নয়। তাই ফেসবুক ছাড়াও আরও অনেক কোম্পানীর মেটাভার্স তৈরির কাজও শুরু করে দিয়েছে।

কীভাবে কাজ করবে এই মেটাভার্স? এমন প্রশ্ন সবার মনেই এসেছে। ডিজিটাল স্পেস, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি গেম, একটি ভার্চুয়াল দুনিয়া বা ফোর্টনাইটের মতো সামান্য একটি গেমও মেটাভার্স হিসাবে কাজ করতে পারে। সম্প্রতি ফোর্টনাইট একটি ‘মিউজিক এক্সপেরিয়েন্স’ আয়োজন করেছিলো। সেখানে গেমের মধ্যে শিল্পীদের সঙ্গে কথা বলাও সম্ভব হচ্ছিল। অর্থাৎ গেমের মধ্যেই ব্যান্ড নিজেদের প্রোডাক্টটি শোকেস করতে পারবে।

মেটাভার্সের মাধ্যমে গ্রাহক ভার্চুয়াল সার্ভিসও পাবেন। এছাড়াও ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে ভার্চুয়াল অ্যাসেটও তৈরি করা যাবে।

মেটাভার্স নিয়ে ফেসবুকের পরিকল্পনাও রয়েছে। ফেসবুকের ভবিষ্যতের জন্যও খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই মেটাভার্স। এমন একটি ডিজিটাল দুনিয়া যেখানে মানুষ বেশিরভাগ সময় বন্ধুদের সঙ্গেই কাটাবে এবং ভার্চুয়াল অ্যাসেটের মূল্য বেশিই হবে, যেখানে সব নিয়ম পৃথক হবে। এই রকম একটা কিছুই তৈরি করতে চাইছে ফেসবুক। সে জন্য ফেসবুক নিজস্ব অকুলাস ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারবেন। আর এর মাধ্যমেই মানুষ মেটাভার্সের দুনিয়ায় প্রবেশ করবে।

ফেসবুক জানিয়েছে যে, মেটাভার্সের মাধ্যমে ভার্চুয়াল দুনিয়ায় বন্ধুদের সঙ্গে কাজ, খেলা, কেনাকাটাও করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনি অনলাইনে যে সময় কাটাচ্ছেন তা আরও ভালো করে তোলার জন্যই মেটাভার্স নিয়ে হাজির হবে ফেসবুক।

ফেসবুক আরও জানিয়েছে যে, রাতারাতি মেটাভার্স তৈরি কখনও সম্ভব নয়। এই কাজ শেষ হতে ১০-১৫ বছর সময় লেগে যেতে পারে। তবে মেটাভার্স কীভাবে তৈরি করা যাবে আপাতত সেই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজছে ফেসবুক।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali