The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ডায়াবেটিস রোগীদের হঠাৎ রক্তে শর্করার মাত্রা কমে গেলে করণীয়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রক্তে শর্করা মাত্রা খুব বেড়ে যাওয়া যেমন খারাপ, ঠিক তেমনি অতিরিক্ত কমে যাওয়াও খারাপ। কোনও কোনও ক্ষেত্রে এটি ভয়ঙ্করও হতে পারে।

ডায়াবেটিস রোগীদের হঠাৎ রক্তে শর্করার মাত্রা কমে গেলে করণীয় 1

বিশেষ করে যারা নিয়মিত ডায়াবেটিসের ওষুধ খান, তাদের অনেক সময় রক্তে শর্করার পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত কমে যেতে পারে। রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাওয়া যেমন খারাপ, ঠিক তেমনি মাত্রাতিরিক্ত কমে যাওয়াও খারাপ। কোনও কোনও ক্ষেত্রে এটি আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে।

রক্তে শর্করার পরিমাণ অনেকটা কমে গেলে তাকে চিকিৎসার পরিভাষায় বলা হয়, ‘হাইপোগ্লাইসেমিয়া’। এই সমস্যায় কেও আক্রান্ত হলে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। তানা হলে বড় ধরনের বিপদ ঘটে যেতে পারে। এতে করে হৃদরোগ থেকে শুরু করে, আরও নানা সমস্যাও হতে পারে। এমনকি কেও কেও আবার কোমাতেও চলে যেতে পারেন। তাই নিয়মিত রক্তে শর্করার মাত্রার দিকে খেয়াল রাখা জরুরি। শর্করার মাত্রা ৭০ একক কিংবা তার নীচে নেমে গেলেই তখন সাবধান হতে হবে।

তবে রক্তে শর্করার মাত্রা প্রয়োজনের তুলনায় কমে গিয়েছে কি না, তা বোঝার বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে।

শর্করার মাত্রা ব্যাপক হারে কমে গিয়েছে কি না, তা বোঝা যায় প্রাথমিক কয়েকটি লক্ষণ হলো:

# হাত-পা কাঁপা।

# হঠাৎ খুব ঠাণ্ডা লাগা।

# হৃদযন্ত্রের গতি বেড়ে যাওয়া।

# খিদে লাগা।

# বমি পাওয়া ও সেই সঙ্গে শ্বাসকষ্ট হওয়া।

# অনেক সময় দু:স্বপ্ন দেখা

# আবার দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া।

রক্তে শর্করার মাত্রা কমে গেলে আপনি তাৎক্ষণিক কী করবেন?

এই বিষয়ে ‘আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন’ একটি নিয়ম মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছে। এটির নাম হলো ‘১৫-১৫’ নিয়ম।

কখনও যদি রক্তে শর্করার মাত্রা ৭০ এককের নীচে নেমে যায়, তাহলে ১৫ গ্রাম পরিমাণ মিষ্টি কিছু খান। মধু, লজেন্স জাতীয় খাবার খেলে ভালো হয়। এমন কিছু খেতে হবে যেগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দিতে পারে। তারপরে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। আবার মাপতে হবে রক্তে শর্করার মাত্রা কতোটা রয়েছে। তাতে যদি সংখ্যাটি ৭০ এককের উপরে ওঠে, তা হলে ভালো। যদি তা না হয়, তা হলে আবারও ১৫ গ্রাম মিষ্টি খেয়ে তারপর ১৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে।

তবে সব সময় যে এই পদ্ধতিতে ফল পাওয়া যায়,তা কিন্তু নয়। তাই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে আপনাকে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali