দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ‘ফুড অ্যান্ড ফাংশন’ শীর্ষক এক গবেষণাপত্রের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, যারা এক মাস নিয়মিত ৯ গ্রাম ক্র্যানবেরি গুঁড়ো খেয়েছেন, তাদের হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটা কম।
খাদ্যতালিকায় ক্র্যানবেরি থাকলে আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যাবে, ‘ফুড অ্যান্ড ফাংশন’ শীর্ষক এক গবেষণাপত্রের তথ্যে এমনটাই বলা হয়েছে। ৪৫ জন ব্যক্তিকে নিয়ে এই গবেষণা করা হয়। দেখা গেছে, যারা এক মাস নিয়মিত ৯ গ্রাম ক্র্যানবেরি গুঁড়ো খেয়েছেন, তাদের কার্ডিওভ্যাসকুলার স্বাস্থ্যে অনেক উন্নতি হয়েছে।
উল্লেখ্য, গবেষণা পত্র অনুযায়ী জানা যায়, ৯ গ্রাম ক্র্যানবেরি গুঁড়ো, ১০০ গ্রাম তাজা ক্র্যানবেরির সমতুল্য। ক্র্যানবেরি খেলে রক্ত সঞ্চালনের হার আরও বাড়ে, যা হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে বলে দাবি করেছেন গবেষকরা।
আবার ক্র্যানবেরি খাওয়ার পর বিপাক হারও বৃদ্ধি পায়, তাই কার্ডিওভ্যাসকুলার রোগের ঝুঁকিও কমে। বিশেষজ্ঞদের দাবি হলো, যদি তাজা ফল নাও পাওয়া যায়, ক্র্যানবেরি শুকিয়ে তার গুঁড়ো খেলেও হৃদরোগের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। এতে করে রক্তবাহিকাগুলি প্রসস্থ হয়, রক্তের প্রবাহমানও বাড়ে। যে কারণে ভালো থাকে মানবদেহের হৃদযন্ত্র- এমনই জানাচ্ছে গবেষকরা। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।