দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ “আমি তো সত্যিই অবাক! আমাদের তো বিশ্বাসই হচ্ছে না! এই মনোমুগ্ধকর অভিজ্ঞতা আমাদের আজীবন মনে থাকবে।” নিজের বিয়ের অনুষ্ঠানে জয়া আহসানের উপস্থিতি নিয়ে এভাবেই নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন সদ্যবিবাহত এক নববধু।
জ্বি, একদমই ঠিক পড়েছেন। গত কয়েক সপ্তাহে মেগা সেলিব্রিটি জয়া আহসানকে দেখা গিয়েছে রাজধানির বিভিন্ন বিয়ের অনুষ্ঠানে, হালের তরুণদের ভাষায় ‘ওয়েডিং ক্র্যাশ’ করতে। বার্জার লাক্সারি সিল্কের এক অভিনব ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে, আচমকা বিয়ের স্টেজে উঠে কয়েকজন নবদম্পতিদের চমকে দিয়েছেন জয়া আহসান। এই রকম ঘটনা বাংলাদেশে এবারই প্রথম।
নববিবাহিত যুগলদের জন্য এই বিশেষ দিনটি আরও স্মরণীয় করে তুলতে বার্জার লাক্সারি সিল্কের এই ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর বিয়ের আসরে হুটহাট উপস্থিত হয়ে অতিথিদের সঙ্গে তুলেছেন ছবি। শুধু তাই নয়, ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে তিনি বর-কনের হাতে তুলে দিয়েছেন এক্সক্লুসিভ বার্জার লাক্সারি সিল্ক গিফট ভাউচার, যার মাধ্যমে পুরস্কৃত নবদম্পতি তাদের নতুন ঠিকানাটি লাক্সউরিয়াস সাজে সাজাতেও পারবেন।
বার্জার লাক্সারি সিল্ক বাজারের অন্যতম প্রিমিয়াম পেইন্ট, যাতে বিশ্বমানের ইমালশান টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়েছে। দীর্ঘস্থায়িত্ব এবং রক্ষণাবেক্ষণ সুবিধার পাশাপাশি এই পেইন্টে নান্দনিকতার চমৎকার সমন্বয় করা হয়েছে। লাক্সারি সিল্ক ব্যবহারের মাধ্যমে দেওয়ালকে অ্যান্টি-ফাঙ্গাল করে তোলা সম্ভব, যা স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য উপকারী। পাশাপাশি, এটি দেওয়ালকে দাগ বা স্ক্র্যাচের হাত থেকে রক্ষা করে মসৃণ এবং চকচকে করে তোলে, ফলে ঘরের গোটা দেওয়ালটিই যেনো প্রিয় সময় এবং প্রিয় মানুষদের স্মৃতিকে ধারণ করে রাখার এক জীবন্ত ক্যানভাসে রূপ নেয়। বার্জার লাক্সারি সিল্ক দিয়ে রাঙানো দেওয়ালে আপনার সবচেয়ে প্রিয় ও স্বরনীয় মুহুর্তগুলো সংরক্ষণ করে তৈরি করতে পারবেন একটি বিশেষ ওয়াল অ্যালবাম।
এই বিষয়ে জয়া আহসান বলেন, “বিয়েতে যেতে কার না ভালো লাগে! বার্জারের এই ক্যাম্পেইনটি রীতিমতো অভিনবই বলা যায়, যেখানে আমি জীবনে প্রথমবারের মতো ওয়েডিং ক্র্যাশ করেছি! জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করতে যাওয়া নব বিবাহিত দম্পতিদের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ তৈরি করে দেওয়া এই ক্যাম্পেইন আমার কাছে দারুন লেগেছে।” খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।