The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

নিজের রান্না করা খাবার খেয়েও বদহজম হতে পারে!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ খাওয়ার সময় অসতর্কতার কারণে কিছু কিছু ভুল হতেই পারে। যা বদহজমের কারণও হতে পারে। তাই কিছু ভুল এড়িয়ে চলাটা অত্যন্ত জরুরি।

নিজের রান্না করা খাবার খেয়েও বদহজম হতে পারে! 1

যেমন অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, মশলাদার খাবার বেশি বেশি খাওয়ার প্রবণতা, নিয়ম করে শরীরচর্চা না করার কারণে হজমজনিত বিভিন্ন সমস্যাও দেখা যায়। তবে বদহজম সংক্রান্ত সমস্যাগুলো তৈরি হয় মূলত কিছু ভুল খাদ্যভ্যাসের কারণেই। খাওয়ার সময় অসতর্কতার কারণে কিছু কিছু ভুল হয়ে যেতেই পারে। যা বদহজমের কারণও হতে পারে।

খিদে না থাকলেও খাওয়া

সাধারণ খিদে পেলে তবেই খাবার খাওয়ার কথা- চিকিৎসকরাও বলে থাকেন তাই। খাবারের প্রয়োজন হলে শরীরও তা জানান দেবে। শরীরের সংকেত ছাড়া খাবার খেলে পাকস্থলী সেই খাবার ধারণ করার জন্য প্রস্তুতও থাকে না। যে কারণে বদহজমের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

হজমের জন্য প্রয়োজন গ্যাস্ট্রিক জুস

খাওয়ার পূর্বে বা পরে পানি খেলে গ্যাস্ট্রিক জুস পাতলা হয়ে যায় এবং রক্তে ইনসুলিনের মাত্রাও বেড়ে যায়। এতে করে হজমের গন্ডগোল হতে পারে। খাওয়ার সময় পানি খাওয়ার কারনে পরিপাক ক্রিয়াও দ্রুত হয়। খাবার নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে বৃহদন্ত্রে পৌঁছায়। তাই খাওয়ার ঠিক পূর্বে পানি খাওয়া উচিত নয়।

ব্যস্ততাময় জীবনে ঘুম

সাধারণভাবে খাওয়ার জন্য পৃথক কোনও সময় থাকে না। অনেক সময় অফিসে কাজের ফাঁকেই খেয়ে নিতে হয় আমাদের। এই বিষয়ে চিকিৎসকরা বলেছেন, খাওয়ার সময় অন্য কাজ না করাই ভালো। অমনোযোগী হয়ে বেশি খাবার খেয়ে ফেলার আশঙ্কা থেকেই যায়। প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাবার খেলে বদহজম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই কাজ করতে করতে না খাওয়াই ভালো। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali