The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের অভাবেই ত্বকে এত ব্রণ-ফুসকুড়ি হতে পারে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার ত্বক যে এতোই স্পর্শকাতর, অধিকাংশ সময় ব্রণে ভর্তি থাকে। এর কারণ কী? ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের ঘাটতি নয় তো? নতুন গবেষণায় এমনই দাবি করলেন গবেষকরা।

ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের অভাবেই ত্বকে এত ব্রণ-ফুসকুড়ি হতে পারে? 1

ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের অভাব হলে ত্বকে প্রদাহজনিত সমস্যাও তখন বাড়ে? ত্বকে যে নাছোড় ব্রণ, ফুসকুড়ি কিংবা র‌্যাশের সমস্যা নিয়ে হিমশিম খেতে হয়। এর নেপথ্যেও নাকি রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। এমন দাবি করা হয়েছে সাম্প্রতিক এক গবেষণায়। ‘কসমেটিক ডার্মাটোলজি’ নামে এক বিদেশী গবেষণাপত্রে সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়, যেখানে গবেষকরা দাবি করেছেন যে, শরীরে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের অভাব হলে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা বেড়ে যায়। এমনকি ত্বকে সংক্রমণজনিত রোগের ঝুঁকিও তখন বাড়ে।

অসুখের সঙ্গে লড়াই হোক কিংবা চোখ, হাড়ের যত্নই হোক- ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ছাড়া সবই অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। গাঁটে গাঁটে ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন কিংবা চোখের দৃষ্টিও কমছে? এ সবই এই ফ্যাটি অ্যাসিডের অভাবজনিত লক্ষণ। শরীরের পুষ্টির পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতেও এই ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। চিকিৎসকরা তাই প্রতিদিনের খাবার এমনভাবে ঠিক করতে বলেন, যাতে করে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরে ঢোকে। এর অভাব হলেই যে ত্বকেরও বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে, তা এতোদিন সেইভাবে জানাই ছিল না।

ত্বক বিশেষজ্ঞরা ১০০ জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ এবং নারীর উপর পরীক্ষা করে দেখেছেন যে,যাদের শরীরে এই ফ্যাটি অ্যাসিডের ঘাটতি বিদ্যমান, তারাই মূলত এই ত্বকের সমস্যায় ভুগছেন। তাহলে কেনো এমন হয়? এই বিষয়ে পুষ্টিবিদ শম্পা চক্রবর্তী জানিয়েছেন, ‘শরীরের ভিতরে নানা কাজকর্ম চালাতে যেসব ‘পলিস্যাচুরেটে়ড ফ্যাটি অ্যাসিড’-এর প্রয়োজন পড়ে, তারমধ্যে অন্যতম হলো এই ওমেগা ৩’। যেহেতু অন্যান্য ফ্যাটের মতো শরীর ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পৃথক করে তৈরি করতে পারে না, তাই খাবার-দাবার থেকেই এটি সংগ্রহ করতে হয়। ‘প্রতিদিনের ডায়েটে এমন খাবার রাখতে হবে, যাতে এই ফ্যাটি অ্যাসিডের চাহিদা পূরণ হয়। কিংবা ওমেগা ৩ সাপ্লিমেন্টনিতে হবে’।

এই পুষ্টিবিদ শম্পার কথায়, ওমেগা ৩-এর অভাব হলে শরীরে বিভিন্ন প্রদাহজনিত সমস্যাও হতে পারে। যারমধ্যে ত্বকও রয়েছে। তাই এর অভাব হলে ব্রণ, ফুসকুড়ির সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। ত্বকের প্রসাধনী ব্যবহার না করে বরং খাওয়া-দাওয়ায় দিকে নজর দিলে এই সমস্যা দ্রুত মিটে যাবে। কোনো সাপ্লিমেন্ট নয়, প্রতিদিনের খাবার থেকেই ওমেগা ৩ফ্যাটি অ্যাসিডের চাহিদা মেটানোর পরামর্শই দিয়েছেন এই পুষ্টিবিদ।

তাহলে কী কী খেতে হবে?

সাধারণত সামুদ্রিক মাছ এর প্রধান উৎস হলেও ‘আলফা লিনোলেনিক অ্যাসিড’ গোত্রের ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডও পাওয়া যাবে সবুজ শাকসব্জি এবং সয়াবিনে। স্যামন, টুনামাছসহ নানা সামুদ্রিক মাছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। তবে বাঙালি বাড়িতে এই ধরনের মাছ খুব একটা আসে না। সেই ক্ষেত্রে রুই, কাতলা,ইলিশ, ম্যাকারেল খেলেও ওমেগা ৩ পাওয়া যেতে পারে। রুই মাছে ওমেগা ৩ ছাড়াও প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং পটাসিয়ামও থাকে।

ক্যানোলা তেল মূলত সর্ষের তেলেরই এক প্রকার পরিশুদ্ধ রূপ। এই তেলে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণ ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। সেইসঙ্গে তিসি এবং সয়াবিনের তেলেও ওমেগা ৩ থাকে।

আখরোট ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের খুবই ভালো একটি উৎস। নিয়ম করে প্রতিদিন একমুঠো (৫ -৬টি) আখরোট খেলে বেশ উপকার পাবেন।

ওমেগা ৩-এর খুব ভালো আরেকটি উৎস হলো তিসি বীজ। আপনি যদি নিরামিষাশী হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার ডায়েটে রাখতে পারেন তিসি কিংবা ‘ফ্লেক্স সিড’। অল্প তেলে ভেজে স্বাদ মতো লবণ ছড়িয়ে দিলেই খেতে সুস্বাদু হয় এই বীজ। আপনি চাইলে ওট্‌সের সঙ্গেও খেতে পারেন এটি।

আবার চিয়া বীজও ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ থাকে। দু’চা চামচ চিয়া বীজ প্রতিদিন খেলে ৫ গ্রাম পরিমাণ ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়।

ছোট একটি বাঁধাকপির মতো এক ধরনের সব্জি হলো এই ‘ব্রাসেলস স্প্রাউট’। ‘ব্রাসেলস স্প্রাউট’-এর অঙ্কুরে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড বিদ্যমান। আধা কাপ ব্রাসেলস স্প্রাউট’-এর অঙ্কুরে প্রায় ৪৪ মিলিগ্রামের মতো ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড বিদ্যমান থাকে।

মানব শরীরের রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে ওমেগা ৩। এটি কোষের ক্ষয়ক্ষতি মেরামত করে। নষ্ট হয়ে যাওয়া কোষগুলোকে সরিয়ে সেখানে নতুন কোষ তৈরি এবং তা বিভাজনে বিশেষ সহযোগিতা করে এই ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali