The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কয়েকটি পানীয় ওজন কমানোর জন্য সাপ্লিমেন্টের কাজ করবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একদিনে কিন্তু ওজন কমানো সম্ভব নয়। দিনের পর দিন জিমে পড়ে থেকেও অনেকেই ওজন কমাতে পারেন না। যার মেটাবলিজম যতো ভালো, তার পক্ষে ওজন কমানো অনেকটা বেশি সহজ হয়।

কয়েকটি পানীয় ওজন কমানোর জন্য সাপ্লিমেন্টের কাজ করবে 1

আমরা সবাই জানি রাতারাতি ওজন কমানো সম্ভব নয়। নিয়মিতভাবে যোগব্যায়াম করতে হবে, খাবার খেতে হবে বুঝেশুনে। চটজলদি ওজন কমাতে গিয়ে অনেকেই ভুলও করে বসেন। কেও কেও আবার সাপ্লিমেন্ট, ওষুধের সাহায্যও নেন। তবে ওজন কমাতে গেলে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়াটা ভীষণভাবে জরুরি। সাপ্লিমেন্টের বদলে আপনি বাড়িতে তৈরি কিছু স্বাস্থ্যকর পানীয়ের সাহায্যও নিতে পারেন। ওয়ার্ক আউটের পর এইসব পানীয়তে চুমুক দিলে শরীরে বেশ এনার্জি পাবেন। নিয়মিতভাবে এইসব পানীয়তে চুমুক দিন ও দেখুন তড়তড়িয়ে ওজন কমে যাচ্ছে।

দারচিনি এবং মধুর পানীয়

রাতে ঘুমোতে যাওয়ার পূর্বে পান করুন দারচিনি এবং মধুর পানীয়। ঈষদুষ্ণ পানিতে ১/২ চামচ দারচিনির গুঁড়ো এবং ১ চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন। এই পানীয় রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এটি ঘুমোনোর সময় ওজন কমাতেও সাহায্য করবে। এই পানীয়তে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা দেহের একাধিক রোগের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।

ঘি ও কফি

কফি খেয়েও ওজন কমানো যায়। তবে কফি বানানোর সময় তাতে ঘি মেশানোটা জরুরি। ঘি মেশানো ব্ল্যাক কফি খেলে এটি পেটকে দীর্ঘক্ষণ ভর্তি রাখবে, এটি খিদেকেও নিয়ন্ত্রণ করে। এতে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে এবং সহজেই ওজনও কমাতে পারবেন। কিন্তু ভুলেও কফিতে চিনি মেশাবেন না। মিষ্টির জন্য সামান্য পরিমাণ গুড় মেশাতে পারেন।

জিরা পানি

দেহের অত্যাধিক মেদ ঝরাতে চাইলে জিরা পানির সঙ্গে বন্ধুত্ব করতেই পারেন। জিরা পানি ফ্যাট গলাতে ও বদহজমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। পানির সঙ্গে গোটা জিরা কিংবা জিরা গুঁড়ো মিশিয়ে ৫ মিনিট ফুটিয়ে নিতে হবে। তারপর পানিটি ঠাণ্ডা করে ছেঁকে নিতে হবে। এতে লেবুর রস মিশিয়ে পান করতে হবে। স্বাদের জন্য ইচ্ছে করলে এতে মধু মেশাতে পারেন। এই পানীয় সকালে খালি পেটে খেলে অনেক বেশি উপকার পাবেন। এইসব পানীয়তে চুমুক দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনাকে প্রতিদিন যোগব্যায়াম করতে হবে ও স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল মেনে চলতে হবে। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali