The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

শুক্রাণু সংকটে পড়েছে নিউজিল্যান্ড!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভয়াবহ শুক্রাণু সংকটে পড়েছে নিউজিল্যান্ড। ২০০৪ সালে দেশটিতে শুক্রাণুদাতাদের বিষয়ে নতুন আইন হওয়ার পর হতে এই সমস্যা দেখা দিয়েছে বলে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানিয়েছে।

new-zealand-sperm-crisis

খবরে বলা হয়েছে, ২০০৪ সালে দেশটিতে শুক্রাণু দান সংক্রান্ত আইনে কঠোর বিধিবিদান প্রয়োগ করা হয়। এই আইনে, কোনো বিশেষ ঘটনা ঘটলে সন্তানের বয়স ১৮ হওয়ার পর পিতৃপরিচয় প্রদানে বাধ্যকতা আরোপ করা হয়। এমনকি সেবার বিনিময়ে দাতা কোনো ধরণের অর্থও গ্রহণ করতে পারবেন না বলা হয়েছে ওই আইনে বলা হয়। যে কারণে দেশটিতে শুক্রাণু দান কমতে শুরু করে।

নিউজিল্যান্ডে সমকামী দম্পতি এবং অবিবাহিত নারীদের মধ্যে ক্লিনিক হতে নেওয়া শুক্রাণুর মাধ্যমে সন্তান ধারণের প্রবণতা অনেক বেশি। বিভিন্ন দাতাদের নিকট হতে এসব শুক্রাণু ক্লিনিকগুলো সংগ্রহ করে থাকে। দেশটিতে শুক্রাণুদাতাদের কেবল ক্লিনিকে আসা-যাওয়ার খরচ দেওয়া হয়ে থাকে। শারীরিক পরীক্ষা বা তাদের সময়ক্ষেপণের জন্য কোনো খরচই বহন করে না ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ।

ফার্টিলিটি অ্যাসোসিয়েটস নামে নিউজিল্যান্ডের সবচেয়ে বড় প্রজনন ক্লিনিকের ব্যবস্থাপক ড. জন পিক সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, ৮০টি পরিবারের সন্তান প্রজনন চিকিৎসার জন্য পর্যাপ্ত শুক্রাণু রয়েছে। তবে শুক্রাণুর জন্য আবেদন করেছেন এমন লোকের সংখ্যা এর চারগুণেরও বেশি।

ফার্টিলিটি অ্যাসোসিয়েটসের চিকিৎসক ড. মেরি বার্ডসাল বলেছেন, ‘আমরা শুনে আসছি নিউজিল্যান্ডের নারীরা শুক্রাণুর জন্য বিদেশে যাচ্ছে বলে। এটা এখন খুবই চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতি। দাতা পাওয়া এখন একেবারে মুশকিল। মানসিক ও শারীরিকভাবে সন্তান ধারণ করতে প্রস্তুত এমন নারীদের জন্য পারিবারিক জীবন শুরু করাটা এখন অনেকটা মুশকিল হয়ে পড়েছে।’

তিনি স্বীকার করেন, ‘নিউজিল্যান্ডে দীর্ঘদিন ধরেই শুক্রাণু দাতার সংখ্যা কমছে।’

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali