দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সারাদিন অফিসে বসে কাজ করার কারণে কোমরে ব্যথা হতে পারে। সকাল থেকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করলে এমনটি হয়। আজ এইসব কোমর ব্যথার প্রতিকারের উপায় জেনে নিন।
দীর্ঘসময় ধরে বসে কাজ করার কারণে যেমন কোমর ব্যথা হতে পারে, তেমনি যাদের বয়স চল্লিশের আশপাশে তাদের মধ্যেও দেখা যায় কোমর ব্যথার প্রবণতা। তবে কিছু বিষয় মাথায় রাখলেই এই কোমর ব্যথা হতে মুক্তি পেতে পারেন।
# প্রথমত এক টেবিলে বেশিক্ষণ বসে কাজ করবেন না।
# কাজ করার সময় জায়গা ছেড়ে মাঝে-মধ্যেই উঠে হাঁটাচলা করুন।
# কোমর ভাঁজ করে সামান্য কিছু সময় শরীর চর্চাও করুন। মাটিতে বসে কখনও কাজ করবেন না।
# নরম মেট্রেস কিংবা ফোমের বিছানায় ঘুমাবেন না।
# চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়ে কখনই ব্যথার ওষুধ খাবেন না।
এই বিষয়গুলো মেনে চলবেন এবং আরও কিছু টোটকা গ্রহণ করুন:
# কোমরের যে জায়গায় ব্যথা হয়েছে সেখানে সেঁক দিলে যন্ত্রণা থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পেতে পারেন।
# আদাতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। তাই এই পটাশিয়ামের অভাবে নার্ভের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ জন্য প্রতিদিন নিয়মিত আদা খেলে কোমরের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
# দুধের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেলে কোমরের ব্যথা কমতে পারে।
# লেবুতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’। তাই ভিটামিন ‘সি’ ব্যথা উপশমে খুবই কার্যকর। তাই লেবু খান।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।