দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ৫ বছরে আরও ছয় মিলিয়ন মেট্রিক টন কয়লা উৎপাদন করা সম্ভব হবে দিনাজপুর বড় পুকুরিয়া কয়লা খনি থেকে। এরই মধ্যে খনির দুটি অংশ থেকে কয়লা উৎপাদন প্রক্রিয়া চলছে।
খনি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে, দেশে আবিষ্কৃত কয়লা মজুদের পরিমাণ প্রায় ৩৩”শ মিলিয়ন মেট্রিক টন এর মধ্যে ২০০০ মিলিয়ন মেট্রিক টন বেশী উৎপন্ন করা যাবে। কিন্তু প্রাতি বছর কয়লা তোলা সম্ভব হচ্ছে এক মিলিয়ন মেট্রিকটন। আর এর পুরাটাই আসছে দিনাজপুর কয়লা খনি থেকে। আগামী বছরে এই খনি থেকে আরও ছয় মিলিয়ন টন কয়লা উৎপন্ন করার লড়্গ ঠিক করেছে খনি কর্তৃপক্ষ।
এই মুহূর্তে শুধু খনির মধ্যভাগ থেকে কয়লা তোলা হচ্ছে। শিগগিরই খনির আরও দুটো ভাগ থেকে কয়লা তোলার কাজ শুরম্ন করা হবে। খনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন আমরা সেন্ট্রালে মাইল করছি। সাউথ এলাকায় টেম্পারেচার বেশী হওয়ায় ওখান থেকে কয়লা তোলা সম্ভব নয়। কিন্তু আমরা কিছু মেথড এপস্নাই করছি যেন সেখান থেকেও উৎপাদন করা যায়। পরিড়্গা করে দেখা গেছে কয়লা খনির উত্তর পাশে কম গভীরে কয়লা আছে। তাই ওখান থেকে উম্মুক্ত ভাবে কয়লা উৎপাদন করা হবে। এদিকে এ পদ্ধতিতে কয়লা উৎপাদন করা হলে তা পরিবেশের উপর কতটুক ড়্গতিকর প্রভাব পড়তে পারে সে বিষয়ে এখনও জরিপ করে নি কর্তৃপড়্গ। দড়্গিনে কয়লা ২০০ মিটার গভীরে রয়েছে। বর্তমানে প্রতি বছর কয়লা চাহিদা প্রায় ছয় লড়্গ মেট্রিক টন। আর এই চাহিদা পূরন করা হচ্ছে আমাদানি কার কয়লা দিয়ে। ২০৩০ সালে প্রতি বছর কয়লার চাহিদা হবে ২৬ মিলিয়ন মেট্রিক টন। বিশাল এই চাহিদা মিটাতে দেশের অন্যান্য কয়লা খনির উন্নয়নের কোন বিকল্প নেই বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। ইনডিপেডেন্ট