দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এমন কথা শুনে যে কেও আশ্চর্য হতেই পারেন। কিন্তু আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। যেহেতু বাবা নেই তাই মায়ের কথা চিন্তা করেই মেয়ে এমন একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আর তাই টুইটারে বিজ্ঞাপন দিয়ে মায়ের বিয়ে দেওয়ার জন্য ‘হ্যান্ডসাম’ পুরুষ খুঁজছেন! অনেকগুলো মাধ্যমে তিনি এমন চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে শেষ পর্যন্ত টুইটারের দ্বারস্থ হয়েছেন মেয়ে। এমন একটি খবরে নেট দুনিয়ার মানুষ সত্যিই বিস্মিত!
এমন কথা শুনে যে কেও আশ্চর্য হতেই পারেন। কিন্তু আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। যেহেতু বাবা নেই তাই মায়ের কথা চিন্তা করেই মেয়ে এমন একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আর তাই টুইটারে বিজ্ঞাপন দিয়ে মায়ের বিয়ে দেওয়ার জন্য ‘হ্যান্ডসাম’ পুরুষ খুঁজছেন! অনেকগুলো মাধ্যমে তিনি এমন চেষ্টা করে ব্যর্থ
হয়ে শেষ পর্যন্ত টুইটারের দ্বারস্থ হয়েছেন মেয়ে। এমন একটি খবরে নেট দুনিয়ার মানুষ সত্যিই বিস্মিত!
সংবাদ মাধ্যমের এক খবরে জানা যায়, মায়ের বিয়ে দিতে চাচ্ছেন স্বয়ং মেয়ে। তাই পাত্র খুঁজছেন দীর্ঘদিন ধরে। কিন্তু সুবিধা বা পছন্দ মতো পাত্র পাচ্ছেন না। পাত্র খুঁজতে তিনি ঘটক সংস্থার দ্বারস্থও হয়েছেন কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। শেষ পর্যন্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে বিজ্ঞাপন দিয়েছেন তিনি। শর্ত দিয়েছেন, তার হবু বাবাকে ৫০ বছর বয়সী এবং অবশ্যই হ্যান্ডসাম হতে হবে।
এমন একটি ঘটনা ঘটেছে ভারতে। টুইটারে মায়ের বর খুঁজতে বিজ্ঞাপনটি দিয়েছেন আস্থা ভারমা নামে জনৈকা তরুণী।
সংবাদ মাধ্যমের এক খবরে আরও জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার আস্থা তার মায়ের সঙ্গে নিজের একটি ছবিও পোস্ট করেছেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘আমার মায়ের জন্য ৫০ বছর বয়সী হ্যান্ডসাম একজন পুরুষ খুঁজছি! পাত্রকে অবশ্যই ভেজিটেরিয়ান (নিরামিশ ভোজি) হতে হবে, কখনও মদ্যপান করা যাবে না এবং সুপ্রতিষ্ঠিতও হতে হবে।’
সংবাদ মাধ্যমের এক খবরে জানা যায়, টুইটের পর পরই আস্থার বিজ্ঞাপনটি ভাইরাল হয়ে যায়। অসংখ্য কমেন্ট পড়েছে ওই পোস্টে। মা-মেয়েকে সাধুবাদও জানিয়েছেন অনেকেই।
অনেকেই আবার প্রশ্ন করেছেন- পাত্র খুঁজতে তারা কোনো ঘটক বা বিবাহ-এজেন্সির কাছে যাননি? আস্থা এর উত্তরও দিয়েছেন। তিনি উত্তরে বলেছেন, গিয়েছিলাম। এমনকি টিন্ডারও ব্যবহার করা হয়। তাতে আশানুরূপ ফল পাইনি। তাই অগত্যা বাধ্য হয়েই টুইটারের শরণাপন্ন হতে হয়েছে আমাকে।