দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কাঠ পাচারকারীদের দৌরাত্ম্য যেনো বেড়েই চলছে পৃথিবীর ফুসফুস হিসেবে খ্যাত রেইনফরেস্ট আমাজনে। ক্রমেই উজাড় হয়ে যাচ্ছে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ এই রেইনফরেস্টটি।
কাঠ পাচারকারীদের দৌরাত্ম্য যেনো বেড়েই চলছে পৃথিবীর ফুসফুস হিসেবে খ্যাত রেইনফরেস্ট আমাজনে। ক্রমেই উজাড় হয়ে যাচ্ছে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ এই রেইনফরেস্টটি।
কাঠ পাচারকারীদের ক্ষমতা যেনো দিন দিন বেড়েই চলেছে। সশস্ত্র এই সংগঠনগুলো ছাড়িয়ে গেছে ব্রাজিল সীমানা। কোটি কোটি টাকার লাভজনক কাঠ ব্যবসার জন্য যে কোনও কিছু করতে প্রস্তুত রয়েছে পাচারকারীরা। দাবানলের অধিকাংশ আগুনই তারাই লাগিয়েছে। এমনকি মানুষকে খুন করতেও দ্বিধা নেই ওইসব পাচারকারীদের। তাদের হাতে প্রায় সময় খুন হচ্ছে আমাজন রক্ষার জন্য কাজ করে যাওয়া আদিবাসীরা।
তবুও আমাজন রক্ষায় কাজ করে চলেছে স্বেচ্ছাসেবী বিভিন্ন সংস্থা। তবে পাচারকারী এসব মাফিয়াদের তুলনায় তাদের শক্তি খুবই নগণ্য। সরকারের পক্ষ হতে মাফিয়াদের দমনে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হলেও কমছে না এদের দৌরাত্ম্য। অনেকের অভিযোগ সরকারী সংস্থার সদস্যরা মাফিয়াদের সঙ্গে জড়িত।
আমাজন রক্ষায় যারাই কাজ করতে যাচ্ছেন তাদেরকেই হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি একজন নিহতও হয়েছেন। গত এক দশকে পাচারকারীদের হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত তিন শতাধিক বনরক্ষা কর্মী। যার মধ্যে ২০১৫ সালের পর হতে প্রাণ দিয়েছেন ২৮ জন।