The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

নিষিদ্ধ নয়- তবু নিঃশেষ হচ্ছে জামায়াত

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ জামায়াতে ইসলামীকে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত নিষিদ্ধ করা না হলেও রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে দলটি ধ্বংস হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছে লন্ডনভিত্তিক সপ্তাহিক ম্যাগাজিন দি ইকোনমিস্ট।

Economist

যুদ্ধাপরাধের দায়ে সম্প্রতি জামায়াতের দুই নেতার দণ্ডের প্রেক্ষাপটে এ মন্তব্য করেছে বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধের বিচার-প্রক্রিয়ায় বিতর্কিত ভূমিকা পালনকারী এ ম্যাগাজিন। গতকাল ১৯ জুলাই ম্যাগাজিনের অনলাইন সংস্করণে ‘বাংলাদেশি পলিটিক্স- জামায়াত টুমরো : আফটার এ লাল, মোর ওয়ার ক্রাইমস কনভিকশনস ফর অপজিশন ফিগারস’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

মন্তব্যধর্মী প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের প্রধান ইসলামী দল জামায়াতে ইসলামীর স্ক্রু টাইট হচ্ছে। ‘গোলযোগপূর্ণ’ অভ্যন্তরীণ আদালত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সম্প্রতি বিরোধীদলীয় আরো দুজন বিশিষ্ট নেতাকে ১৯৭১ সালে পাকিস্তান থেকে রক্তক্ষয়ী ‘বিচ্ছিন্নতার’ সময় নিজেদের ভূমিকার জন্য দোষী সাব্যস্ত করেছেন। এখন পর্যন্ত পাঁচজনের জেল হয়েছে অথবা তাঁদের ফাঁসি হবে বলা হচ্ছে। একই সঙ্গে আরো অনেকের বিচার চলছে।’

প্রতিবেদনটিতে আরো বলা হয়, ‘দীর্ঘ সময় ধরে পাকিস্তানপন্থী জামায়াতের নেতৃত্বদানকারী গোলাম আযমকে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা ‘টর্চলাইট’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। প্রসিকিউটরদের মতে, গোলাম আযম সংঘাতের (স্বাধীনতাযুদ্ধের) শেষ দিকে ঢাকায় বুদ্ধিজীবীদের হত্যার দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন। ওই সময় জামায়াতের ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘ (বর্তমানে ছাত্রশিবির) ‘ডেথ স্কোয়াড’ (আলবদর) গঠন করেছিল। তাদের উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানি সেনাদের পাশাপাশি ভয়ংকর অপরাধ সংঘটন করে ত্রাস সৃষ্টি করা। গত ১৫ জুলাই ট্রাইব্যুনাল গোলাম আযমকে গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ ও খুনের জন্য দোষী সাব্যস্ত করেন এবং ৯০ বছরের কারাদণ্ড দেন। তাঁর বয়স ও খারাপ স্বাস্থ্য বিবেচনা করে মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে এ রায় দেওয়া হয়েছে। তবে তাঁর আইনজীবী দাবি করেছেন, স্বাধীনতার বিরোধিতা করাই ছিল তাঁর দোষ।’

‘এ রায়ের দুই দিন পর ট্রাইব্যুনাল আরেকজন বিশিষ্ট জামায়াত নেতা আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেন। গত ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত নির্বাচিত সরকারের সমাজকল্যাণমন্ত্রী মুজাহিদকে ট্রাইব্যুনাল গণহত্যা এবং ১৯৭১ সালের সংঘাতে হিন্দুদের নির্যাতনের জন্য দোষী সাব্যস্ত করেন, যে সংঘাতে তিন লাখ থেকে ৩০ লাখ পর্যন্ত মানুষের মৃত্যু এবং কয়েক লাখ মানুষ শরণার্থী হতে বাধ্য হয়েছিল।’

‘এসব রায়ে অবাক হওয়ার কিছু নেই। গত ফেব্রুয়ারিতে ব্যাপক জামায়াতবিরোধী বিক্ষোভও কার্যত নিষ্ফল হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, এর আগে জামায়াতের কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের রায় দেওয়ার পর রাজপথের সহিংসতার কারণেই সম্প্রতি এই দুটি রায় দীর্ঘদিন আটকে রাখা হয়েছিল। গত কয়েক মাসে এসব সহিংসতায় ১০০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছে, যেখানে জামায়াতি সন্ত্রাসী ও তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল ইসলামী দলগুলোর কর্মীরা পুলিশের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জড়িয়ে পড়ে। ওই সময় বেশ কিছু বিক্ষোভ ও হতাহতের ঘটনায় ট্রাইব্যুনালের বিচারক ও তাঁদের রাজনৈতিক সর্দাররা আশা করেছিলেন, রমজানে রায় দেওয়া হলে এর প্রতিক্রিয়া অপেক্ষাকৃত শান্ত হবে।’

প্রতিবেদনটিতে আরো বলা হয়, ‘এই অবস্থায় আগামী সাধারণ নির্বাচনের মাত্র ছয় মাস আগে রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আরো অনিশ্চয়তা তৈরি হলো। প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও তার প্রধান শরিক জামায়াত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে একটি অস্বচ্ছ নির্বাচনের প্রস্তুতির অভিযোগ করছে। বিএনপি ত্রুটিযুক্ত যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালকে একটি ষড়যন্ত্র হিসেবে মূল্যায়ন করছে, যাতে তাদের জোট থেকে ক্ষুদ্র শরিকদের সরিয়ে ফেলা যায়। দলটি নির্বাচন পরিচালনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতির দবি করে আসছে এবং একই সঙ্গে দাবি মানা না হলে বিক্ষোভ ও ধর্মঘটের হুমকি দিয়ে আসছে। সতুরাং আগামী ছয় মাস বিগত ছয় মাসের তুলনায় শান্তিপূর্ণ হবে না।’ সৌজন্যে: দৈনিক কালের কণ্ঠ।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali