দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দেখলেই যেনো মন জুড়িয়ে যায়। চারপাশে যেনো নীলের আভা। অদ্ভুত সুন্দর হয়ে উঠেছে যাকে বলা যায় ভূস্বর্গ। আজ রয়েছে পৃথিবীর সব থেকে দামি এক ফসলের গল্প!
উপত্যকার এই সৌন্দর্য যেনো দেশের সমস্ত সমস্যার কথা একেবারেই ভুলিয়ে দেয়। করোনার এই আবহেও কাশ্মীরের চাষীরা কিছুটা হলেও আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন।
কাশ্মীরের হাজার হাজার একর জমি থেকে কেশরের ফুল তুলতে শুরু করেছেন চাষীরা। দৃশ্যটি অক্টোবরের। কারণ হলো অক্টোবর মাসে কাশ্মীরের বিস্তীর্ণ অঞ্চল কেশর ফুলের আভায় নীলিয়ে ওঠে।
১ লাখ ৬০ হাজার হতে ৩ লাখ রুপি প্রতি কেজি দরে বিক্রি হয় এই কেশর! তাই এই ফসলকে পৃথিবীর সব থেকে দামি ফসল বলা হয়ে থাকে। ভারতে কেশরের চাষ কেবলমাত্র কাশ্মীরেই হয়ে থাকে।
দক্ষিণ কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলার পাম্পোর শহর কেশর শহর হিসাবে বিখ্যাত। শ্রীনগর হতে ২০ কিমি দূরে জম্মু-কাশ্মীর মহাসড়কের ধারে অবস্থিত এই শহরটি।
সেপ্টেম্বর মাস হতে কেশরের কন্দ লাগানো শুরু হয়। অক্টোবরের মধ্যে তা থেকে আবার ফুল হয়। বেগুনি রঙের হয় সেই ফুলগুলো। যা থেকে স্টিগমা বের করা হয়। পাম্পোর ছাড়াও কিস্তবাড় জেলাতেও কেশরের চাষ হয়ে থাকে। এই বছর ৩ হাজার ৭১৫ হেক্টর জমিতে কেশরের চাষ করা হয়েছে বলে জিনিউজের এক খবরে বলা হয়।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।