দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মাত্রাতিরিক্ত কোমল পানীয় পানে বাড়তে পারে অ্যাজমার ঝুঁকি। সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে এমন তথ্য। ইউনিভার্সিটি অফ অ্যাডেলেইডের একদল গবেষক এই গবেষণাটি চালান।
ওই গবেষণার প্রধান জুমিন শি জানিয়েছেন, ওই গবেষকরা ২০০৮ সাল হতে অ্যাজমা নিয়ে গবেষণা শুরু করেন। তারা এই পর্যন্ত ১৬ বছর ও তার বেশি ১৬ হাজার ৯০৭ জন অস্ট্রেলিয়ানের ওপর একটি জরিপ চানিয়েছেন। যাতে দেখা যায় যে, অ্যাজমা আক্রান্ত অস্ট্রেলিয়ানরা প্রতিদিন আধা লিটারেরও বেশি কোমল পানীয় পান করেন। যারা তুলনামূলকভাবে কম কোমল পানীয় পান করেছেন অ্যাজমা তাদের ধারে কাছেও আসতে পরেনি।
জুমিন শি বলেছেন, “আমাদের উদ্দেশ্য ছিল সুস্থ জীবনযাপন ও পরিমিত আহারের পরও মানুষও কেনো অ্যাজমার মতো রোগে আক্রান্ত হচ্ছে তা খতিয়ে দেখা। আমরা গবেষণার মাধ্যমে জেনেছি যে, ধূমপান বা অ্যালকোহল আসক্ত না হয়েও মানুষ অ্যাজমার শিকার হচ্ছেন। যারা নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন করছেন তারাও আক্রান্ত হচ্ছেন অ্যাজমায়। এর কারণই হলো অতিরিক্ত কোমল পানীয় পান করা।”
জুমান শি এবং তার গবেষক দলের এই প্রতিবেদনটি ‘রেসপিরোলজি’ জার্নালে সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।